মোদী ও মল্লিকার্জুন একসঙ্গে নামছেন হিমাচলের ভোট প্রচারে, রোড শো করবে কেজরির আপ
Array
পাহাড়ি রাজ্যে হতে চলেছে নরেন্দ্র মোদীর এই সপ্তাহের দ্বিতীয় সভা। আসলে হিমাচলে এগিয়ে আসছে নির্বাচন। সেখানে প্রচারের দরকার আছে। আর প্রচারের মুখের জন্য বিজেপির কাছে নরেন্দ্র মোদীর থেকে ভালো বিকল্প নেই। সুজনপুর ও ছাম্বিতে হবে নরেন্দ্র মোদীর সভা। গত সপ্তাহে এখানকার সুন্দরনগর ও সালানে সভা করেছিলেন নরেন্দ্র মোদী। এই সভা থেকে তিনি কংগ্রেসকে এক হাত নিয়েছিলেন। বলেছিলেন এই দেশের সব থেকে পুরনো দল কংগ্রেস দেশের সুরক্ষা ও উন্নয়ন চায় না।
মোদী ও মল্লিকার্জুন
অন্যদিকে বিজেপি ছাড়া অন্যান্য দলগুলি জোরকদমে নেমে পড়েছে নির্বাচনী লড়াইয়ে। চলছে প্রচার। গেরুয়া পার্টি যাতে এখানে ক্ষমতায় আসতে ফের না পারে তার জন্য প্রচারে খামতি রাখতে চাইছে না এই দলগুলি। আসলে এখানে ১৯৮৫ সালের পর থেকে কোনও দলই একবারের বেশি ক্ষমতায় থাকতে পারেনি হিমাচলে। সেই ট্রেন্ড এবারে বজায় থাকে কি না সেটাই দেখার।
কংগ্রেসের নব নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মল্লিকার্জুন খারগেও দলের প্রচারের জন্য পৌঁছে গিয়েছেন হিমাচলে। তিনি এখানে দু'দিন থাকবেন, করবেন দলের প্রচার। অনেকগুলি মিটিং করবেন তিনি এখানে দলের হয়ে
আপের সভা
আম আদমি পার্টির নেতা সঞ্জয় সিংও হিমাচলে যাবেন। তিনি যাবেন বৃহস্পতিবার। তিনি এখানে একটি রোড শো করবেন। এদিন সেটি হবে আপ প্রার্থী রজত সুশান্তের সমর্থনে।
ক্ষমতায় আছে বিজেপি
পাহাড়ি
রাজ্যে
এখন
ক্ষমতায়
আছে
বিজেপি।
এখানে
ভোট
হবে
১২
নভেম্বর।
এখানে
বিধানসভা।
এখানে
ভোটের
গণনা
হবে
৮
ডিসেম্বর।
এদিকে ভোটের ঠিক আগে বড় ধাক্কা খেয়েছে কংগ্রেস শিবির। বিজেপিতে হিমাচল প্রদেশে ২৬ জন কংগ্রেস নেতা যোগ দিয়েছেন। প্রার্থী পদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন এর আগে অনেকেই। বিজেপির অনেকটাই সুগম হয়ে গিয়েছে হিমাচল প্রদেশের ভোটে জয়ের পথ। কংগ্রেসের এই ভাঙনের পর বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর দাবি করেছেন যে আগামী ২৫ বছর হিমাচল প্রদেশে শাসন করবে বিজেপি।
এই দলে নেতার মধ্যে রয়েছেন ধর্মপাল ঠাকুর। কংগ্রেসের গুরুত্বপূর্ণ নেতারাই যোগ দিয়েছেন বিজেপিতে। যোগ দিয়েছেন, প্রাক্তন জেলা সভাপতি অমিত মেহতা, প্রাক্তন কাউন্সিলর রাজন ঠাকুর।প্রাক্তন সম্পাদক আকাশ সানি।
কংগ্রেসের বড় ভাঙন
ভোটের ঠিক আগেই কংগ্রেসের বড় ভাঙন হয়েছে। বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে বিজেপির ভোট ব্যাঙ্কে প্রভাব ফেলবে এটি। বিজেপির প্রতি আস্থা রেখেই তাঁরা যোগদান করেছেন। এমনটাই বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী জয়রাম ঠাকুর দাবি করেছেন । তবে এবার ভোটে দেখা যাচ্ছে না এবার কংগ্রেসের জয়ের তেমন সম্ভাবনা ।
জি-২০তে নেতৃত্ব দিচ্ছে ভারত, জেনে নিন কোন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবে দেশ