আর্থিক মন্দার জেরে অ্যাটলাসের শেষ সাইকেল কারখানারও ঝাপ বন্ধ, পথে বসলেন প্রায় ৪০০ কর্মী
আর্থিক মন্দার জেরে অ্যাটলাসের শেষ সাইকেল কারখানারও ঝাপ বন্ধ, পথে বসলেন প্রায় ৪০০ কর্মী
বিশ্ব
সাইকেল
দিবসের
প্রাক্কালেই
বন্ধ
হয়ে
গেল
বিখ্যাত
সাইকেল
প্রস্ততকারক
সংস্থা
অ্যাটলাসের
শেষ
ইউনিটিও।
প্রায়
৬৯
বছরের
পুরনো
এই
সংস্থা
চলতি
সপ্তাহেই
রাজধানী
দিল্লি
সংলগ্ন
গাজিয়াবাদের
শাহিবাবাদের
তাদের
শেষ
সাইকেল
তৈরির
কারখানাটি
বন্ধ
করে
দেয়
বলে
জানা
যাচ্ছে।
১৯৮৯
সালে
গাজিয়াবাদে
অ্যাটলাসের
এই
সাইকেল
তৈরির
ইউনিটটি
তৈরি
হয়
বলে
জানা
যাচ্ছে।
প্রসঙ্গত ৩রা জুন ছিল বিশ্ব সাইকেল দিবস। তারমাঝেই আচমকা কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অ্যাটলাসের শাহিদাবাদের এই কারখানার প্রায় ৭০০ কর্মচারী বেকার হয়ে যান বলে জানা যাচ্ছে। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে ১৯৫১ সালে প্রথম এই সাইকেল কোম্পানি তৈরি হয়। কিন্তু যুগের গতিময়তার সঙ্গে পাল্লা দিতে না পেরে আস্তে আস্তে গোটা দেশেই সাইকেলের চাহিদা কমতে থাকে। সঙ্গে বাড়তে থাকে প্রতিযোগীর সংখ্যাও। ইতিমধ্যেই গত ৬ বছরে অ্যাটলাস মধ্যপ্রদেশের মালানপুরে ও হরিয়ানার সোনিপথে তাদের দুটি ইউনিট বন্ধ করে দেয় বলে খবর।
লকডাউনের জেরে আর্থিক সঙ্কটের কারণে ১লা জুন থেকে শাহিদাবাদের ইউনিটটি বন্ধ করা হচ্ছে বলে সংস্থার তরফে একটি বিবৃতিতে বলা হয়। পর্যাপ্ত অর্থের সংস্থান করতে না পারলে আর উৎপাদন শুরু সম্ভব নয় বলেও জানানো হয়। যদিও আচমকা লকআউটের নোটিশে বিক্ষোভে সামিল হতে দেখা যায় কাজ হারানো কর্মচারীদের। হিসেব মতো শাহিবাবাদের কারখানায় ৪০০ কর্মচারী থাকলেও পরোক্ষ ভাবে আরও ৩০০ জনের জীবন-জীবিকা এই কারখানার উপ নির্ভরশীল ছিল বলে জানা যাচ্ছে। দেশের এই আর্থিক সঙ্কটের মধ্যে তারাও এখন রুটি-রুজি হারিয়ে পথে বসেছেন।
করোনায় কোন রাজ্যে বেকারত্ব বেশি, কোন রাজ্যেই বা কম! পরিসংখ্যান একনজরে