ধানের ফলন কম হওয়ায় ভারত-সহ বিশ্বে চালের চাহিদা বৃদ্ধি! খাদ্য সংকটে পড়তে পারে প্রতিবেশী চিনও
ধানের উৎপাদনে ঘাটতি। শুধু ভারতে নয়, বিশ্বের চাল উৎদানকারী দেশগুলিতে কম-বেশি একই অবস্থা। যার জেরে বিশ্বের চালের বাজারে এর দাম বৃদ্ধি হয়েছে। পরিস্থিতির কথা মাথায় রেথে মোদী সরকার বিদেশের বাজারে চাল রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছে।
ধানের উৎপাদনে ঘাটতি। শুধু ভারতে নয়, বিশ্বের চাল উৎদানকারী দেশগুলিতে কম-বেশি একই অবস্থা। যার জেরে বিশ্বের চালের বাজারে এর দাম বৃদ্ধি হয়েছে। পরিস্থিতির কথা মাথায় রেথে মোদী সরকার বিদেশের বাজারে চাল রপ্তানি নিষিদ্ধ করেছে। অন্যদিকে ভারতের এই সিদ্ধান্তের প্রভাব পড়েছে বিশ্বের বাজারে।
ভারত থেকে চাল রপ্তানি নিষিদ্ধ
বিশ্বে
চালের
উৎপাদন
কমেছে।
যার
জেরে
চাহিদা
বেড়েছে
বিভিন্ন
দেশে।
ভারত
বিশ্বে
সব
থেকে
বড়
চাল
রপ্তানিকারক
দেশ।
পরিস্থিতির
কথা
বিবেচনা
করে
ভারত
থেকে
ভাঙা
চাল
রপ্তানির
ওপরে
নিষেধাজ্ঞা
জারি
করা
হয়েছে।
অন্যদিকে
বাসমতি
নয়,
এমন
চালের
ওপরে
২০
শতাংশ
কর
আরোপ
করা
হয়েছে।
যে
কারণে
বিশ্বে
চালের
দাম
প্রায়
১০
শতাংশের
বেশি
বৃদ্ধি
হয়েছে।
ভারতের
বিভিন্ন
জায়গায়
এবার
বৃষ্টি
কম
হয়েছে।
যে
কারণে
ধান
চাষ
ক্ষতিগ্রস্ত
হয়েছে।
বর্ষা
কম
হওয়ায়
ফলন
ক্ষতিগ্রস্ত
হওয়ায়
সেপ্টেম্বরে
ভারত
সরকার
চাল
রপ্তানি
বন্ধ
করে
দেয়।
খাদ্য-কৃষির মূল্যসূচক বেড়েছে
শুধু ভারতেই নয় সারা বিশ্বে সেপ্টেম্বরে খাদ্য ও কৃষিপণ্যের মূল্য সূচক বেড়েছে। এই বৃদ্ধিরা হার প্রায় ২.২ শতাংশ। যা গত ১৮ মাসে সর্বোচ্চ। যা পরিস্থিতি তাতে বিশ্বের বাজারে চালের দাম আরও বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে ভারত চাল রপ্তানি নিষিদ্ধ করার পরে থাইল্যান্ড, ভিয়েতনামের মতো চাল রপ্তানিকারক দেশগুলিতে পর্যান্ত চাল মজুত নেই। বাংলাদেশ, ফিলিপিন্সের মতো দেশ যারা বিভিন্ন ধান উৎপাদনকারী দেশ থেকে চাল কিনে থাকে, সেইসব দেশেও চাহিদা বেড়েছে। ফলে চালের দাম আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা প্রকাশ করছেন বিশেষজ্ঞরা।
মজুত নামতে পারে ৫ বছরের সব থেকে কম
২০২২
শেষ
হওয়ার
পথে।
বিশেষজ্ঞজের
আশঙ্কা
বিশ্বের
চালের
মজুত
নেমে
যেতে
পারে
৫
বছরের
সব
থেকে
কমে।
ইউএস
ডিপার্টমেন্ট
অফ
এগ্রিকালচালের
পূর্বাভাস
অনুযায়ী
২০২২-২৩-এ
বিশ্বের
ধানের
ফল
হতে
পারে
৫০৮
মিলিয়ন
টনের
মতো।
যা
চার
বছরের
মধ্যে
সব
থেকে
কম।
ভারতের
কৃষিমন্ত্রকের
তরফে
সেপ্টেম্বর
দেওয়া
হিসেবে
বলা
গয়েছিল
চলতি
বছরে
চালের
উৎপাদন
হতে
পারে
১০
কোটি
৫০
লক্ষ
টন।
যা
গত
বছরের
তুলনায়
৬
শতাংশ
কম।
বড় সংকটে পড়তে পারে চিনও
মোদী সরকার ভারত থেকে ভাঙা চাল রপ্তানি নিষিদ্ধ করে গত ৯ অক্টোবর। ভারতের এই সিদ্ধান্তে সব অসুবিধায় পড়তে চলেছে লাল চিন। কেননা ভারত থেকে সব থেকে বেশি পরিমাণে ভাঙা চাল কিনে থাকে চিন। যা থেকে নুডুলস, ওয়াইন ছাড়াও পশু খাদ্য তৈরি হয়। ভারতের সিদ্ধান্তে চিনে খাবারের দাম বৃদ্ধির সম্ভাবনা। চিন ছাড়াও আফ্রিকার কয়েকটি দেশও ভাঙা চাল কিনে থাকে। ফলে এইসব দেশেই পরিস্থিতি সঙ্গীন হওয়ার সম্ভাবনা।