বন্দি করে রাখা হয়েছে দলের বিধায়কদের, বেঙ্গালুরুতে নাটকীয় পরিস্থিতিতে ধর্নায় দিগ্বিজয়
একদিকে যখন মধ্যপ্রদেশ বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের জন্য তোড়জোড় চলছে মধ্যপ্রদেশে, ঠিক সেই সময় নাটকীয় পরিস্থিতি বেঙ্গালুরুতে।
একদিকে যখন মধ্যপ্রদেশ বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের জন্য তোড়জোড় চলছে মধ্যপ্রদেশে, ঠিক সেই সময় নাটকীয় পরিস্থিতি বেঙ্গালুরুতে। এদিন সকালে বেঙ্গালুরুর রামাদা হোটেলের সামনে ধর্নায় বসেন কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিং। এর আগে দিগ্বিজয় সিংকে পুলিশ হোটেলে ঢুকতে বাধা দেয় বলে অভিযোগ।
বেঙ্গালুরুর হোটেলে ২২ কংগ্রেস বিধায়ক
বেঙ্গালুরুর রামাদা হোটেলেই রয়েছেন কংগ্রেসের ২২ জন বিধায়ক। জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া কংগ্রেস থেকে ইস্তফা দেওয়ার পরেই এইসব বিধায়ক মধ্যপ্রদেশের কংগ্রেস সরকারের প্রতি সমর্থন তুলে নেওয়ার কথা জানিয়েছেন।
হোটেলের সামনে ধর্নায় দিগ্বিজয়
এদিন সকালে কংগ্রেস নেতা দিগ্বিজয় সিং ক্যাম্পেগৌড়া আম্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সোজা চলে যান বেঙ্গালুরুর রামাদা হোটেলে। তাঁকে স্বাগত জানান নব নিযুক্ত কর্নাটক কংগ্রেসের সভাপতি তথা প্রাক্তন মন্ত্রী ডিকে শিবকুমার। এরপর তিনি হোটেলে ঢোকার চেষ্টা করেন। কিন্তু পুলিশ বাধা দিলে তিনি হোটেলের সামনেই ধর্নায় বসে যান। ডিকে শিবকুমারও ধর্নায় যোগ দেন বলে জানা গিয়েছে।
বিধায়কদের আটকে রাখার অভিযোগ
দিগ্বিজয় সিং বলেন, ২৬ মার্চ মধ্যপ্রদেশ থেকে রাজ্যসভার নির্বাচনে তিনিও প্রার্থী। তাঁদেরকে আটকে রাখা হয়েছে। বিধায়করা তাঁর সঙ্গে কথা বলতে চান বলে দাবি করেছেন দিগ্বিজয়। বিধায়কদের ফোনও কেড়ে নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি। দিগ্বিজয় আরও বলেছেন, বিধায়কদের ফেরাতে আদালতে আবেদন করা হবে।
সোমবার ২৬ মার্চ পর্যন্ত মুলতুবি বিধানসভা
সোমবার বসেছিল কর্নাটক বিধানসভা। কিন্তু করোনা ভাইরাসের ভয়ে ২৬ মার্চ পর্যন্ত মুলতুবি করে দেওয়া হয় বিধানসভা। যদিও রাজ্যপাল মুখ্যমন্ত্রীকে ১৭ মার্চ বিধানসভায় ফ্লোর টেস্টের নির্দেশ দিয়েছিলেন।