প্রথম mRNA ভ্যাকসিনের জরুরি অনুমোদন! ৭-১১ বছরের শিশুদের জন্য Covovax-এ সায় DCGI-এর
দেশে করোনার চতুর্থ ঢেউয়ের আতঙ্কের মধ্যে দুই হাতিয়ারে অনুমোদন ভারতের ড্রাগস কন্ট্রোলার জেনারেলের। ১৮ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য পুনে ভিত্তিক জেনোভা বায়ো ফার্মাসিউটিক্যালস দেশের প্রথম mRNA ভ্যাকসিন তৈরি করেছে।অন্যদ
দেশে করোনার চতুর্থ ঢেউয়ের আতঙ্কের মধ্যে দুই হাতিয়ারে অনুমোদন ভারতের ড্রাগস কন্ট্রোলার জেনারেলের। ১৮ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য পুনে ভিত্তিক জেনোভা বায়ো ফার্মাসিউটিক্যালস দেশের প্রথম mRNA ভ্যাকসিন তৈরি করেছে। অন্যদিকে ডিসিজিআই (DCGI) পুনেরই সিরাম ইনস্টিটিউটের তৈরি কোভোভ্যাক্সের (Covovax) অনুমোদন দিয়েছে ৭-১১ বছর বয়সী শিশুদের জন্য।
এমআরএনএ ভ্যাকসিনের দুটি ডোজ নিতে হবে
এমআরএনএ
ভ্যাকসিনের
দুটি
ডোজ
নিতে
হবে।
সাধারণভাবে
ভ্যাকসিনটি
২-৮
ডিগ্রি
সেলসিয়াসে
স্থিতিশীল
থাকে।
সংবাদ
সংস্থা
সূত্রে
খবর
শুক্রবারের
বৈঠকে
বিশেষজ্ঞ
কমিটি
ভারতের
প্রথম
এমআরএনএ
ভ্যাকসিনের
জন্য
জরুরি
ব্যবহারের
অনুমোদনের
সুপারিশ
করে।
বিশেষজ্ঞ
কমিটি
জেনোভা
বায়ো
ফার্মাসিউটিক্যালসের
দ্বারা
দেওয়া
তথ্য
সন্তোষজনক
বলেই
জানিয়েছে।
কোম্পানিটি
এপ্রিল
মাসে
তথ্য
জমা
দেয়।
তারপরে
মে
মাসে
অতিরিক্ত
তথ্য
জমা
দেয়।
পরীক্ষা চালানো হয়েছে ৪ হাজার জনের ওপরে
ভ্যাকসিনের নিরাপত্তা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং সহনশীলতা মূল্যায়নের জন্য ৪০০০ জন অংশগ্রহণকারীর ওপরে ফেজ ২ ও ফেজ ৩-এর ট্রায়াল চালিয়েছে।
গত সপ্তাহে অনুমোদন দেওয়া হয় কোভোভ্যাক্সের
ডিসিজিআই কিছু শর্ত সাপেক্ষে ৭ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের সীমিত জরুরি ব্যবহারের জন্য সিরাম ইনস্টিটিউটের কোভোভ্যাক্সের অনুমোদন দিয়েছে। গত সপ্তাহে বিশেষজ্ঞ কমিটি কোভোভ্যাক্সকে জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়ার সুপারিশ করার পরেই ডিসিজিআইএই অনুমোদন দিল। গত ১৬ মার্চ সিরাম ইনস্টিটিউট এব্যাপারে আবেদন জমা দিয়েছিল। তারপর এপ্রিলের বৈঠকে আরও কিছু তথ্য চাওয়া হয়।
দেশে টিকাদান শুরু হয় ২০২১-এর শুরুতে
করোনার
বিরুদ্ধে
লড়াইয়ে
দেশে
টিকাদান
শুরু
হয়েছিল
২০২১-এর
১৬
ফেব্রুয়ারি।
২
ফেব্রুয়ারি
থেকে
ফ্রন্টলাইন
কর্মীদের
টিকা
দেওয়া
শুরু
হয়।
১
মার্চ
থেকে
শুরু
হয়
৬০
বছর
এবং
৪৫
বছর
কিংবা
তার
বেশি
বয়সী
কোমর্বিডিটি
যুক্ত
ব্যক্তিদের
টিকাকরণের
কাজ।
১
এপ্রিল
থেকে
শুরু
করা
হয়
৪৫
বছরের
বেশি
বয়সীদের
টিকাকরণের
কাজ।
গত
বছরের
১
মে
থেকে
১৮
বছরের
বেশি
বয়সীদের
টিকাকরণের
কাজ
শুরু
হয়।
এবছরের
৩
জানুয়ারি
থেকে
শুরু
হয়
১৫-১৮
বছর
বয়সীদের
টিকাকরণের
কাজ।
তারপর
এবছরের
১৬
মার্চ
থেকে
১২-১৪
বছর
বয়সীদের
টিকা
দেওয়ার
কাজ
শুরু
হয়।
ইতিমধ্যেই
দেশে
৯৫
শতাংশ
প্রাপ্ত
বয়স্ক
টিকা
নিতে
পেরেছেন।
কেন্দ্রের
তরফে
সারা
দেশে
ভ্যাকসিনেশনের
গতি
বাড়ানো
হয়েছে।
ভ্যাকসিনেশনের
চেইনকে
আরও
ভাল
করারও
চেষ্টা
চলছে।
দেশব্যাপী
টিকাদানের
অংশ
হিসেবে,
ভারত
সরকার
রাজ্য
ও
কেন্দ্রশাসিত
অঞ্চলগুলিকে
প্রথম
দুটি
কোভিডের
টিকা
বিনামূল্যে
দিয়েছে।
বিদেশ সফর সেরে ফিরলেন মোদী! আবুধাবি বিমানবন্দরে বিশেষ অভ্যর্থনা সংযুক্ত আরব আমীরশাহির প্রেসিডেন্টের