মুম্বইয়ের 'লালবাগচারাজা'-র গণেশ বন্দনায় যোগ দেন আম্বানি থেকে বচ্চনরা! জানুন পূজার ইতিহাস
আগামীকাল থেকে টানা ১০ দিন গণেশ বন্দনায় মেতে উঠতে চলেছে গোটা মহারাষ্ট্র। ইতিমধ্যেই 'বাপ্পা মোরিয়া' রবে মুখরিত হয়ে উঠতে শুরু করেছে মুম্বই থেকে পুণে।
আগামীকাল থেকে টানা ১০ দিন গণেশ বন্দনায় মেতে উঠতে চলেছে গোটা মহারাষ্ট্র। ইতিমধ্যেই 'বাপ্পা মোরিয়া' রবে মুখরিত হয়ে উঠতে শুরু করেছে মুম্বই থেকে পুণে। মুম্বইয়ের সিদ্ধিবিনায়ক মন্দির থেকে লালবাগচারাজা , সমস্ত জায়গাতেই ভিড় জমাতে শুরু করেছেন ভক্তরা। এই বছর এই বিখ্যাত পূজা পা রাখল ৮৫ বর্ষে। দেখে নেওয়া যাক এই বিখ্যাত পূজা ঘিরে কিছু তথ্য।
প্রতিষ্ঠার বছর
১৯৩৪ সাল থেকে এখানে পূজা হয়। সেই বছরই এখানে প্রথম স্থাপিত হয় মূর্তি। ১০ দিন ধরে এখানে রেখা হয় গণেপতির বিশালকায় মূর্তি। এই মূর্তিকে নভশ্চ গণপতি বলে মনে করা হয়। ১৯৩২ সালে এলাকা. আগ্নিকাণ্ডের জেরে, সেই বছরের গণেশ পূজা কোথায় করা হবে, সেই নিয়ে লালবাগ মার্কেটের ব্যবসায়ীরা চিন্তায় পড়েন। সেই সময় লালবাগে মার্কেটের মধ্যেই এক স্থান নির্দ্দিষ্ট করে পূজা শুরু হয়।
[আরও পড়ুন:সুখ-সমৃদ্ধি লাভে কোন গণেশমূর্তি ঘরে রাখা উচিত! কয়েকটি বাস্তু টিপস]
গণেশ আরাধনায় মুকেশ
গণেশ বন্দনায় প্রতি বছর এখানে মঙ্গল আরতিতে যোগ দেন মুকেশ আম্বানি। শুধু মুকশ আম্বানি একা নন, সপিরাবের প্রতি বছর এখানে আসেন তিনি।
[আরও পড়ুন:কিছুতেই কি সাফল্য পাচ্ছেন না! গণেশ চতুর্থীতে পালন করুন কয়েকটি বিধি, সমৃদ্ধি আসবেই]
সচিন তেন্ডুলকার
প্রতি বছর লালবাগচা রাজার গণেশ মূর্তি দেখবার ও তাঁর আরাধনায় অংশ নিতে সেখানে পৌঁছন সচিন তেন্ডুলকার। সচিনও সপরিবারে সেখানে পৌঁছে বিঘ্নহর্তার আসীর্বাদ নিতে।
বচ্চন পরিবারের গণেশ বন্দনা
অমিতাভ বচ্চনও তাঁর পরিবারের সঙ্গে প্রতিবছর আসেন লালবাগচা রাজার দর্শনে। তাঁরা সকলেই অংশ নেন সেখানেকার মঙ্গল আরতিতে।
|
এবছরের পূজা
এবছরও লালবাগচা রাজার পূজা মূর্তির দর্শনে ভিড় জমাতে শুরু করেন ভক্তরা। এবছরেও তাক লাগিয়ে দিয়েছে এই গণেশ মূর্তি।