দিল্লিতে সিএএ বিরোধী আন্দোলনে গুলি চলেছিল আত্মরক্ষার্থে, স্বীকরোক্তি পুলিশের
দীর্ঘ অশান্তি , অগ্রিগর্ভ পরিস্থিতির পর আগামিকাল খুলতে চলেছে দিল্লির জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের দরজা। কাল থেকেই স্বাভাবিক ছন্দে বিশ্ববিদ্যালয়ে পঠনপাঠন শুরু হবে।
দীর্ঘ অশান্তি , অগ্রিগর্ভ পরিস্থিতির পর আগামিকাল খুলতে চলেছে দিল্লির জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের দরজা। কাল থেকেই স্বাভাবিক ছন্দে বিশ্ববিদ্যালয়ে পঠনপাঠন শুরু হবে। যে স্বাভাবিক ছন্দের পতন হয় গত ১৫ ডিসেম্বর। যেদিন বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে পুলিশ-পড়ুয়া খন্ড যুদ্ধ শুরু হয়।
সেই দিন কী ঘটেছিল?
সেই দিন মিছিলকারীদের দিকে পুলিশ গুলি চালিয়ে ছিল কি না, তা নিয়ে চলছে তদন্ত। এ নিয়ে বিস্তর বিতর্কও হয়েছে। তবে বেশ কয়েকটি রিপোর্ট বলছে যে সেদিন দিল্লি পুলিশ গুলি চালিয়ে ছিল, যাতে প্রতিবাদ মিছিলতকে ছত্রভঙ্গ করা যায়। তবে ১৫ ডিসেম্বরের রাতে জামিয়া চত্বরে পুলিশ গুলি চালায়নি বলে দাবি করেছে রিপোর্ট। এই নিয়ে মথুরা রোডের ঘটনা নিয়ে একটি ভিডিও এদিন ভাইরাল হয়ে যায়। আর তা নিয়েই শুরু হয় বিতর্ক।
তদন্ত শুরু
একটি সূত্রের দবি, সেদিন জামিয়া চত্বরে বহিরাগতরা অশান্তিতে মদত দেয়। পুলিশ এদিকে, জানিয়েছে , আত্মরক্ষার্থে সেদিন জামিয়া চত্বরে পুলিশ গুলি চালাতে বাধ্য হয়। সেই বীভৎস রাতে পুলিশকে ঘিরে ধরে সেদিন ব্যাপক পাথর বৃষ্টি হতে থাকে। আর পুলিশকর্মীরা তখন আত্মরক্ষার্থে গুলি চালাতে বাধ্য হন।
গ্রেফতার কতজন?
ঘটনার পর প্রাথমিকভাবে কোনও পড়ুয়াকে গ্রেফতার করেনি পুলিশ। জামিয়াকাণ্ডের পর এলাকা থেকে ১০ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। যাদের পরিচয় কেবলমাত্র সমাজ বিরোধী হিসাবে।