JNU হিংসায় অপরাধীর খোঁজে দিল্লি পুলিশের অস্ত্র কোন প্রযুক্তি! তদন্তে কোনপথে
২৪ ঘণ্টা পেরিয়ে গিয়েছে। এখনও অধরা দিল্লির জেএনিউ বিশ্ববিদ্যালয়ে হিংসার তাণ্ডব চালানো অপরাধীরা। সিসিটিভি ফুটেজ থাকা সত্ত্বেও , অপরাধীদের মুখ ঢাকা থাকায় এখনও পর্যন্ত চিহ্নিত করা যাচ্ছে না অপরাধীদের ।
২৪ ঘণ্টা পেরিয়ে গিয়েছে। এখনও অধরা দিল্লির জেএনিউ বিশ্ববিদ্যালয়ে হিংসার তাণ্ডব চালানো অপরাধীরা। সিসিটিভি ফুটেজ থাকা সত্ত্বেও , অপরাধীদের মুখ ঢাকা থাকায় এখনও পর্যন্ত চিহ্নিত করা যাচ্ছে না অপরাধীদের । সূত্রে দাবি এমনটাই। একনজরে দেখে নেওয়া যাক কোন প্রযুক্তি ব্যবহার করে চলছে তদন্ত?
কোন প্রযুক্তির মাধ্যমে অপরাধীদের খোঁজ চলছে?
দিল্লির পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ জেএনইউ হামলার তদন্তের দায়িত্বে রয়েছে। আর সেই টিম এই মুহূর্তে মুখ ঢাকা দুষ্কৃতীদের খুঁজতে তোলপাড় চালাচ্ছে। এজন্য ব্যবহার করা হচ্ছে ফেস রেকগনিশন প্রযুক্তিকে। যার হাত ধরে , মুখোশের আড়ালে থাকা অপরাধীদের চেনা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।
একটি দল আমেদাবাদের পথে?
দিল্লির
পুলিশের
ক্রাইম
ব্রাঞ্চের
একটি
দল
এই
মুহূর্তে
রওনা
হয়ে
গিয়েছে
আমেদাবাদের
পথে।
সেখানে
হিন্দু
রক্ষক
দল
জেএনইউ
কান্ডের
দায়ভার
গ্রহণ
করে
একটি
দাবি
তুলেছে।
সংগঠনের
সদস্যদের
বক্তব্য
রেকর্ড
করতেই
সেখানে
পৌঁছেছে
দিল্লি
পুলিশে
একটি
দল।
কিভাবে চলছে তদন্ত
দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ এই গোটা ঘটনার তদন্তে নেমেছে। পুরো টিম ৩ টি ভাগে আলাদা আলাদা এলাকায় তদন্তে নেমে গিয়েছে। সমস্ত সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। যাতে সহজে আততায়ীজের চেনা যায়, তার জন্য সিসিটিভির ওপরই সমস্ত ভরসা রয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
হোয়াটস অ্যাপ গ্র্ুপ ও কোড শব্দ
এর আগে জানা গিয়েছে, রবিবার দুপুরল থেকে চলা দুই রাজনৈতিক দলের বচসার মধ্যেই বিভিন্ন হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপ তৈরি হয়। সেখানে 'প্রতিশোধ' এর কথা আলোচিত হয়েছে। এরপরই কিছু কোড সেখানে দেওয়া হয়। যে সংকেত দিয়ে চেনা যাবে কারা 'নিজেদের দলের সদস্য।' এরপরই শুরু হয় ক্যাম্পাসে মারধর।
৫ দিন পরেও একই ফল, ভাটপাড়া পুনর্দখল তৃণমূলের