২৮ দিনে ২,২০০ শতাংশ বেড়েছে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার !২০২০ দিল্লি বিধানসভা ভোটে অপরাধের কালো মেঘ
দিল্লি নির্বাচনের আগে রাজধানীর বুকে পর পর ৩ টি গুলি চালনার ঘটনা ঘটে গিয়েছে কেবলমাত্র সিএএ-কে কেন্দ্র করে। বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রচারে নেতাদের উস্কানি থেকে শুরু করে একের পর এক ঘটনা দিল্লি নির্বাচনকে বারবার খবরের শিরোনামে রেখেছে। এবার অপরাধ ঘিরেও দিল্লি নির্বাচনে উঠে আসছে অবৈধ বন্দুক উদ্ধারের ঘটনা।
২,২০০ শতাংশ বৃদ্ধি বেআইনি অস্ত্র উদ্ধারে
গত
২৮
দিন
ধরে
লাগু
হয়েছে
নির্বাচন
কমিশনের
মডেল
কোড
অফ
কন্ডাক্ট।আর
এই
আটাশ
দিনে
দিল্লির
আনাচ,
কানাচ
থেকে
উদ্ধার
হচ্ছে
একের
পর
এক
বেআইনি
অস্ত্র।
২,২০০
শতাংশ
বেআইনি
বন্দুক
কেবলমাত্র
এই
২৮
দিনেই
উদ্ধার
হয়েছে।
যা
নিঃসন্দেহে
একটি
দুশ্চিন্তার
ঘটনা।
শেষবার কবে এমন অপরাধ দেখা গিয়েছিল দিল্লিতে?
পরিসংখ্যান বলছে, ২০০৮ সালে এই মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট লাগু হওয়ার পর ১৯ টি অবৈধ অস্ত্র গোটা দিল্লি থেকে উদ্ধার হয়। এরপর ২০১৩ সালে ৮০ টি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। আর শেষবার ২০১৫ সালে দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের সময় উদ্ধার হয়েছে ৪৮ টি অবৈধ বন্দুক। এমন পরিস্থিতিতে ২০২০ সাল তাক লাগিয়ে দিচ্ছে।
২০২০ সালের দিল্লি নির্বাচনে অপরাধের থাবা প্রশস্ত!
পরিসংখ্যান বলছে, দিল্লি নির্বাচনে ৪৫২টি অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে মাত্র ৬ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে। অন্যান্য ,বছরের তুলনায় এমন পরিসংখ্যান নিঃসন্দেহে চিন্তায় রাখছে পুলিশ প্রশাসনকে।
কোনপথে প্রশাসন?
ভোটের জন্য বর্তমানে দিল্লির শাসনভার রয়েছে নির্বাচন কমিশনের হাতে। মডেল কোড অফ কন্ডাক্ট লাগু করে নির্দেশ দিয়ে বলা হয়েছে যে, যাঁদের কাছে বন্দুক রয়েছে, তাঁরা যেন বৈধ লাইসেন্স জমা দেন। সেই নির্দেশ অনুযায়ী প্রায় ৭ হাজার জন বৈধ লাইসেন্স জমা দেন দিল্লিতে। আর সেই লাইসেন্সের খতিয়ানেই অবৈধ বন্দুকের হিসাবের খতিয়ান ধরা পড়ে যায়।