স্বাধীনতা দিবসের আগের দিন জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে সুখবর শোনাল পুলিশ
জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বিলোপের আগে যে পুলিশি বন্দোবস্ত কিংবা নিষেধাজ্ঞা বলবত করা হয়েছিল। তা জম্মু থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে। তবে কাশ্মীরে তা বহাল রয়েছে। পরবর্তী কিছু সময়ের জন্যও তা থাকবে।
জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বিলোপের আগে যে পুলিশি বন্দোবস্ত কিংবা নিষেধাজ্ঞা বলবত করা হয়েছিল। তা জম্মু থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে। তবে কাশ্মীরে তা বহাল রয়েছে। পরবর্তী কিছু সময়ের জন্যও তা থাকবে। জানিয়ে দিয়েছেন, সেখানকার সিনিয়র পুলিশ আধিকারিক মুনির খান। তবে এই নিষেধাজ্ঞাও আস্তে আস্তে তুলে নেওয়া হবে। স্বাধীনতা দিবসের একদিন আগে সরকারের তরফে এই ঘোষণা যথেষ্ট তাৎপর্য পূর্ণ।
জম্মু ও কাশ্মীরের এডিজি মুনির খান জানিয়েছেন, রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। গত কয়েকদিনে কারও বড় আঘাত প্রাপ্তির ঘটনা ঘটেনি। তবে কিছু প্যালেটে আঘাতের ঘটনা ঘটেছে।
[আরও পড়ুন: পুরনো ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখিয়ে কাশ্মীর অশান্ত প্রমাণের চেষ্টা, দাবি এডিজির]
স্বাধীনতার দিবসের আগের দিন এডিজিপি জানিয়েছেন, তাদের টার্গেট হল রাজ্যে শান্তিপূর্ণ স্বাধীনতা দিবস উদযাপন। গত কয়েকদিনে বড় সাফল্য বলতে সাধারণ মানুষের সেরকম বড় কোনও আঘাত লাগেনি। তবে কতজনকে আটক করা হয়েছে, এই প্রশ্নের উত্তর তিনি দিতে চাননি।
প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি তথা সরকারি মুখপত্র রোহিত কানসাল জানিয়েছেন, জম্মু থেকে নিষেধাজ্ঞা অধিকাংশই তুলে নেওয়া হয়েছে। সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে, স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের পর হয় কাশ্মীর থেকেও নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হবে। রাজ্যের মানুষের নিরাপত্তাকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সূত্রে।
৪ অগাস্ট থেকে জম্মু ও কাশ্মীরে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। সেদিন থেকেই রাজ্যে মোবাইল, ইন্টারনেট, কেবল টিভি পরিষেবায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। সূত্রের খবর অনুযায়ী, দুই প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীসহ প্রায় ৪০০ জন রাজনৈতিক নেতা কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়।