দেশের দৈনিক সংক্রমণ নামল ২০ হাজারের নীচে, পতন মৃত্যুর সংখ্যাতেও
দেশের দৈনিক সংক্রমণ নামল ২০ হাজারের নীচে, পতন মৃত্যুর সংখ্যাতেও
গত কয়েক দিনে হু হু করে নামছে দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণ। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের দৈিনক করোনা সংক্রমণ একেবারে ২০ হাজারের নীচে নেমে গিয়েছেন। একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ১৬,০৫১ জন। মৃত্যু হয়েছে ২০৬ জনের। করোনা সংক্রমণে মৃত্যুর সংখ্যাও কমতে শুরু করেছে দেশে।
করোনা সংক্রমণ কমতে শুরু করেছে দেশে। থার্ড ওয়েভের ধাক্কা অনেকটাই সামলে ওঠা গিয়েছে। গোটা দেশে প্রাথমিক স্কুল, অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলিও খুলে দেওয়া হয়েছে। জনজীবন প্রায় স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে দেশে। দোকান বাজার থেকে শুরু করে ব্যবসা বাণিজ্য সবই স্বাভাবিক করে দেওয়া হয়েছে। করোনা বিধি প্রায় নেই বললেই চলে। করোনা পরিস্থিতি একেবারেই স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে।
দেশের মধ্যে সর্বাধিক করোনা সংক্রমণ যে সব রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ত সেই রাজ্যগুলিতেও করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। একেবারেই নিম্নমুখী হয়ে গিয়েছে সেই সব রাজ্যের করোনা সংক্রমণ। পজিটিভিটি রেট একেবারেই কমে গিেয়ছে। দেশের দৈনিক পজিটিভিটি রেট কমে হয়েছে ১.৯৩ শতাংশ। রাজধানী দিল্লিতে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন মাত্র ৫৭০ জন। পজিটিভিটি রেট কমে হয়ে গিেয়ছে ১.০৪ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা সংক্রমণ কাটিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গিয়েছেন ৭৪০ জন।
একই ভাবে মহারাষ্ট্রেও করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ কমতে শুরু করে দিয়েছ। গত ২৪ ঘণ্টায় মহারাষ্ট্রে করোনা ভাইরাসে আক্রন্ত হয়েছেন ১,৪৩৭ জন। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ক্রমশ কমতে শুরু করেছে রাজ্যেষ করোনা ভাইরাসের সংক্রমণে মহারাষ্ট্রে মারা গিয়েছেন ৬ জন। একেবারেই কমে িগয়েছে রাজ্যের দৈনিক মৃত্যু সংখ্যা। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ কমতে শুরু করায় মহারাষ্ট্র সরকার একাধিক বিধিনিষেধ শিথিল করেছে। মুম্বই শহরে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১৬৩ জন। অস্বাভাবিক হারে কমে গিয়েছে শহরের করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। কেরল এবং কর্নাটকেও করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ কমতে শুরু করে দিয়েছে। ফলে অনেকটাই স্বস্তিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক।