২০২০-র মার্চের পর সর্বনিম্ন অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা, গতকালের চেয়ে দৈনিক করোনা সংক্রমণে সামান্য পতন
২০২০-র মার্চের পর সর্বনিম্ন অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা, গতকালের চেয়ে দৈনিক করোনা সংক্রমণে সামান্য পতন
দেশে করোনা ভাইরাসের দৈনিক সংক্রমণে সামান্য পতন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৭,০৮১ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা সংক্রমণে দেশে মারা গিয়েছেন ২৬৪ জন। এদিকে ওমিক্রন সংক্রমণের মধ্যে করোনা সুস্থতা নিয়ে সন্তোষজনক রিপোর্ট প্রকাশ্যে এসেছে। ২০২০ সালের মার্চ মাসের পর করোনা ভাইরাসের অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা সর্বনিম্ন হয়ে গিয়েছে। দেশে এখন অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা ৮৩,৯১৩ জন।
ওমিক্রন আতঙ্কের মাঝেই দেশের করোনা গ্রাফ অনেকটাই কমল। গতকালের চেয়ে অনেকটাই কম দেশের দৈনিক সংক্রমণের গ্রাফ। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে উঠেছে ৭,৪৬৯ জন। এখনও পর্যন্ত দেশে সুস্থতার সংখ্যা ৩,৪১,৭৮,৯৪০ জন। দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় কমেছে করোনা সংক্রমণে মৃত্যু সংখ্যাও গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা সংক্রমণে মারা গিয়েছেন ২৬৪ জন। করোনা সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে ৪,৭৭,৪২২ জনের। এখনও পর্যন্ত করোনা টিকাকরণ হয়েছে ১,৩৭,৪৬,১৩,২৫২২০২ জনের। ১০০ কোটি করোনা টিকাকরণের মাইলস্টোন পেরিয়ে গিয়েছে ভারত। যদিও মোদী সরকার দ্রুত করোনা টিকাকরণ শেষ করার উপর নজর দিয়েছে।
এদিকে ভারতে থাবা বসিয়ে ফেলেছে ওমিক্রন। দেশে মোট ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১০১। কর্নাটক, রাজস্থান, গুজরাত,মহারাষ্ট্র, কেরল, দিল্লিতে ওমিক্রন আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী এই নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। গবেষকরা দাবি করেছে ফেব্রুয়ারি মাসেই ওমিক্রন ভ্যারিয়েনিটের সংক্রমণ থার্ড ওয়েভ নিয়ে আসবে ভারতে। এর আগে গত অক্টোবর থেকে নভেম্বর মাসে করোনার থার্ড ওয়েভ ভারতে থাবা বসাত বলে জানিয়ছিলেন আধিকারীকরা।