ভয়ঙ্কর দিকে যাচ্ছে করোনা সংক্রমণ, একদিনে মহারাষ্ট্রে আক্রান্ত ৫৫ হাজার ছাড়াল, দেশে দৈনিক সংক্রমণ ১.১৫ লক্ষ
ভয়ঙ্কর দিকে যাচ্ছে করোনা সংক্রমণ, একদিনে মহারাষ্ট্রে আক্রান্ত ৫৫ হাজার ছাড়াল, দেশে দৈনিক সংক্রমণ ১.১৫ লক্ষ পার
দেশের করোনা পরিস্থিতি ভয়ঙ্কর দিকে যেতে শুরু করে দিয়েছে। ক্রমণ বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। গতকালই দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণ দেড় লক্ষ পার করল। এখনও পর্যন্ত দেশে করোনা সংক্রমণের সর্বকালীন রেকর্ড ছাড়িয়েছে করোনা ভাইরাস। মহারাষ্ট্রেও দ্রুত হারা ছড়াচ্ছে করোনা সংক্রমণ। মহারাষ্ট্রে দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫৫,৪৬৯জন।
বাড়ছে দৈনিক সংক্রমণ
দেশে করোনা ভাইরাসের করোনা সংক্রমণ ক্রমশ বাড়ছে। দেশে দৈনিক করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ দেড় লক্ষ পার করল। আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে বাড়তে শুরু করেছে। শুধু মহারাষ্ট্রেই দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৫৫ হাজার পার করে গিয়েছে। শুধু মহারাষ্ট্র নয় করোনা সংক্রমণ এখন বাড়তে শুরু করেছে কর্নাটক, ছত্তিশগড়েও। আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে। অন্যদিকে মহারাষ্ট্রের পুণেতে দৈনিক করোনা সংক্রমণ ১০,০০০ পার করেছে।
নাইট কার্ফু জারি একাধিক রাজ্যে
করোনা পরিস্থিতি ক্রমশ খারাপের দিকে যাচ্ছে। একাধিক রাজ্য নাইড কার্ফু জারি করেছে। মহারাষ্ট্রের পথে হাঁটতে শুরু করেছে গুজরাত, দিল্লি। দিল্লিতে জারি করা হয়েছে নাইট কার্ফু। রাত ৮টা থেকে নাইটকার্ফু জারি করা হচ্ছে রাজধানীতে। কোথাও কোনও দোকান বাজার খোলা রাখা হচ্ছে না। করোনা সংক্রমণ ভয়ঙ্কর পর্যায়ে চলে গিয়েছে এমন ১০ শহরের মধ্যে রাজধানী দিল্লির নামও রয়েছে। এছাড়াও কর্নাটক, ছত্তিশগড়ের একাধিক শহর রয়েছে
গুজরাতেও জারি নাইট কার্ফু
করোনা সংক্রমণ বাড়তে শুরু করেছে গুজরাতেই। পরিস্থিতি আয়ত্তে রাখতে নাইট কার্ফু জারি করেছে গুজরাত সরকারও। গুজরাতের ২০টি শহরে নাইট কার্ফু জারি করেছে রূপানি সরকার। রাত ৮টা থেকে সকাল ৬টা পর্যন্ত বহাল থাকছে কার্ফু। অত্যাবশ্যকীয় পন্য ছাড়া কোনও কিছুর দোকান খোলা থাকবে না বলে জানানো হয়েছে। নাইট কার্ফু সফল করতে কড়া নজরদারি চালাচ্ছে পুলিশ প্রশাসন।
বাংলাতেও বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা
করোনা ভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে পশ্চিমবঙ্গেও। গত ২৩ ঘণ্টায় পশ্চিমবঙ্গে আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজারের বেশি মানুষ। তারমধ্যেই চলছে ভোট। উত্তরবঙ্গেও করোনা সংক্রমণ হু হু করে বাড়তে শুরু করে দিয়েছে। মাস্ক পরা নিয়ে বারবার সাধারণ মানুষকে সতর্ক করেছেন চিকিৎসকরা। মাস্কের ব্যবহার অনেকেই বন্ধ করে দিচ্ছেন। সেটা করলে করোনা সংক্রমণ হু হু করে বাড়তে শুরু করবে।