মহামারীর আশঙ্কা জন্মাতে পারে চাষাবাদের পদ্ধতি থেকেও! হাড়হিম করা দাবি গবেষণায়
মহামারীর আশঙ্কা জন্মাতে পারে চাষাবাদের পদ্ধতি থেকেও! হাড়হিম করা দাবি গবেষণায়
চাষাবাদ থেকে উঠে আসা ফসলই অন্যতম বেঁচে থাকার উপায় মানবসভ্যতার। আর সেই চাষাবাদের পদ্ধতিতেও এবার হানা দিতে পারে মহামারীর আতঙ্ক ! অতিমারীর দানবীয় দংশন এবার মানব সভ্যতার মেরুদণ্ড চাষাবাদের উপর পড়তে পারে বলে আশঙ্কা।
চাষাবাদের ধরণ ও বিপদের সংকেত
এক সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে , ভারতের বহু প্রত্যন্ত এলাকায় যেভাবে নিবিড় পদ্ধতিতে চাষাবাদ হয় , তার থেকে অতিমারী হামলার আশঙ্কা থাকে। নিবিড় চাষে ব্যবহৃত পশুর যেমন সংক্রমণে আক্রান্তের সম্ভবনা রয়েছে, তেমনই চাষিরও রয়েছে আশঙ্কা।
নিবিড় চাষ ঘিরে উদ্বেগ
নিবিড় চাষের ক্ষেত্রে কোনও গডৃহপালিত গরু বা ষাঁড় ব্যবহৃত হয়। এই পদ্ধতিতে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিসটেন্ট প্যাথাজিওন থাকে, যার ফলে চাষি ও গরুকে সংক্রমণ আক্রমণ করতে পারে সহজে। ব্রিটেনের সাম্প্রতিক গবেষণা এমনই বার্তা দিচ্ছে।
সহজে হানা দিতে পারে...
গবেষণা বলছে , অতিক্ষুদ্র ব্যাকটেরিয়াগুলি একাধিক প্রজাতির মধ্যে সহজেই ঢুকে যেতে পারে। আর ধারকের পরিবেশ অনুযায়ী নিজেকে বদলে ফেলে তা নতুনভাবে মিউটেশন করে ফেলে নিজেকে। ফলে যে চাষিরা মাটি খোঁড়ার ক্ষেত্রে পশু ব্যবহার করেন, তাঁদের করোনার আবহে আশঙ্কা অনেকটাই বাড়ছে।
অ্যান্টিবায়োটিক ও ব্যাকটেরিয়া
গবেষণা বলছে, ব্যাকটেরিয়া অনেক সময়ই অ্যান্টি বায়োটিককে আটকে দেয়। আর নিবিড় পদ্ধতির চাষে সেই সম্ভবনা প্রবল। মানুষের মধ্যেও এই সংক্রমণ ছড়াতে পারে ব্যাকটেরিয়া থেকে। যদি চাষ থেকে আসা সেই সবজি ভালো করে রান্না না করা হয়।