ভারতের বাণিজ্যনগরী মুম্বইতে জরুরি অবস্থার মতো পরিস্থিতি! শাসকদল শিবসেনা কোন বার্তা দিল
ভারতের বাণিজ্যনগরী মুম্বইতে জরুরি অবস্থার মতো পরিস্থিতি! শাসকদল শিবসেনা কোন বার্তা দিল
দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বই। আর সেখানেই ক্রমাগত থাবা জোরালো করে চলেছে করোনা ভাইরাস। যার জেরে দেশের বাণিজ্যিক পরিকাঠামো থেকে আর্থিক, স্বাস্থ্য সংক্রান্ত পরিকাঠামোতে ব্যাপক ক্ষতি হয়ে গিয়েছে। এদিকে, মহারাষ্ট্রের পরিস্থিতি নিয়ে এবার মুখ খুলল শিবসেনা। দলীয় পত্রিকা 'সামনা' তুলে ধরল আসল অবস্থা।
বাণিজ্যনগরী নিয়ে শিবসেনার বার্তা
মহারাষ্ট্রের মুম্বই ও পুনেতে জরুরি অবস্থার মতো পরিস্থিতি। সেখানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না। একথা জানিয়েছে শাসকদল শিবসেনার পত্রিকা 'সামনা'। পত্রিকার দাবি, কেন্দ্র ও রাজ্যগুলি যদি একই সঙ্গে করোনার পরিস্থিতি মোকাবিলায় যোগ দেয়, তাহলেই এই সংকট রোধ করা যাবে।
মহরাষ্ট্র নিয়ে রীতিমতো উদ্বিগ্ন কেন্দ্র
কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, মহারাষ্ট্রের ৫ হাজার ছাড়িয়েছে আক্রান্তের সংখ্যা সেরাজ্যে ২৫১ জন মানুষ করোনার জেরে মারা গিয়েছেন। যদিও ৭২১জন করোনার থাবা কাটিয়ে সুস্থ হয়েছেন।
মুম্বইতে এখন শুধুই নিস্তব্ধতা!
এদিকে মুম্বইতে এখন শ্মশানের নিস্তব্ধতা। মহারাষ্ট্রের মধ্যে সবচেয়ে বেশি করোনা আক্রান্ত রয়েছে বাণিজ্যনগরীতেই। সেখানে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ওই মারণ ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে অন্তত শতাধিক মানুষের। এরই মধ্যে মুম্বই ও সেই রাজ্যে থাকা বিভিন্ন পরিযায়ী শ্রমিকদের মাথায় হাত। এর জেরে ১৪ এপ্রিল লকডাউন অমান্য করে মুম্বইয়ের বান্দ্রা বাস স্ট্যান্ডে নেমে আসেন কয়েক হাজার ভিন রাজ্যের শ্রমিক।
পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে উদ্বেগ!
বাণিজ্য নগরীর বান্দ্রা বাস স্ট্যান্ডে বাড়ি ফেরার তাগিদে লকডাউন উপেক্ষা করে হাজার হাজার পরিয়ায়ী শ্রমিকদের সেই ভিড় জমানো এখন চিন্তায় রেখেছে উদ্ধব ঠারেকে। কেন্দ্রকে এই নিয়ে প্রশ্ন করেন ঠাকরে। তাঁর বক্তব্য, আমি এদের নিয়ে কী করব?
ডাক্তারদের হেনস্থা করলেই এবার সাত বছরের জেল! প্রতিশ্রুতির কয়েক ঘণ্টাতেই কঠোর আইন অমিত শাহর