লকডাউনের প্রভাবে পিএফ-এ কোপ! সরকারি ঘোষণা সত্ত্বেও কমতে পারে সুদের হার
করোনা লকডাইনের জেরে এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশনের আয়ে ঘাটতি দেখা দিয়েছে। আর এর জেরেই চলতি অর্থবর্ষের শুরুতে যে সুদের হার ঘোষণা করা হয়েছিল তার থেকে কম হারে সুদ দেওযা হতে পারে আমানতকারীদের। প্রথমে সরকার জানিয়েছিল যে চলতি অর্থবর্ষে ৮.৫ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হবে পিএফ অ্যাকাউন্টধারীদের। তবে সেই হার কমার পথে।
ঋণপত্রে লগ্নি কমেছে ইপিএফও-র
প্রসঙ্গত, ইপিএফও ভারতের সবচেয়ে বেশি ঋণপত্রে লগ্নি করে থাকে। তবে করোনার জেরে মে মাসের পর থেকে সেটা অর্ধেক হয়ে গিয়ে ৫০০০ কোটি টাকার তলায় নেমে এসেছে। যেখানে লক ডাউনের আগে গড়ে প্রতি মাসে ৮০০০ থেকে ৯০০০ কোটি টাকা লগ্নি হত।
ইকুইটির ক্ষেত্রেও ইপিএফ ও-র লগ্নি কমেছে
ইকুইটির ক্ষেত্রেও ইপিএফ ও-র লগ্নি কমেছে। যা আরও ঝুঁকিপূর্ণ। করোনা ভাইরাসের দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রভাব ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে। অন্যদিকে আবার সংস্থাগুলিও করোনা লকডাউনের জেরে আর্থিক চাপে রয়েছে। সবমিলিয়ে পরিস্থিতি আরও উদ্বেগজনক হওয়ার পথে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
পিএফ-এর খাতায় আমানতকারীদের অর্থ কমেছে
এছাড়াও এই অবস্থায় বেতনে কাটছাঁট, চাকরি হারানো সহ একাধিক কারণে পিএফ-এর খাতাতে আমানতকারীদের তরফেও কম পরিমাণ অর্থ জমা পড়েছে। যা চিন্তার। আদতে অর্থবর্ষের শুরুতে ঘোষিত সুদের হার নির্ভর করে আমানতকারীদের থেকে আসতে চলা টাকার পূর্বাভাসের নিরিখে।
পেনশন নিয়ে উদারহস্ত ইপিএফও
এদিকে কয়েকদিন আগেই পেনশন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে ইপিএফও। ইপিএফও এবার থেকে বেশি পেনশন দেবে। মে মাস থেকে পেনশন হোল্ডাররা এই সুবিধা পেতে শুরু করেছেন। ইপিএফও জানায়, মে মাস থেকে ৬.৩ লক্ষ সদস্যকে এই সুবিধা দেওয়া হচ্ছে।
আমি ইন্দিরা গান্ধীর নাতনি, 'জরুরি অবস্থা'-র বর্ষপূর্তির পরদিনই যোগী সরকারকে শাসানি প্রিয়াঙ্কার