অসম্ভবকেও সম্ভব করেছে করোনা, জ্বালানি তেলের বিক্রিতে রেকর্ড পতন
অসম্ভবকেও সম্ভব করেছে করোনা, জ্বালানি তেলের বিক্রিতে রেকর্ড পতন
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ অসম্ভকেও সম্ভব করেছে। লকডাউনের কারণে জ্বালানি তেলের বিক্রিতে রেকর্ড পতন দেখা গিয়েছে এপ্রিল মাসে। ৫০ শতাংশ কমছে জ্বালানি তেলের বিক্রি। ব্যাতিক্রম ঘটিয়েছে কেবল রান্নার গ্যাস। স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে রেকর্ড হারে বেড়েছে এলপিজি সিলিন্ডারের চাহিদা।
লকডাউনে জ্বালানি তেলের বিক্রি কমল
গোটা বিশ্বজুড়ে চলছে লকডাউন। তার প্রভাব পড়েছে পেট্রোল, ডিজেলের দামেও। অশাতীত ভাবে কমেছে পেট্রোলের দাম। আবার একই সঙ্গে জ্বালানির চাহিদাতেও রেকর্ড পতন লক্ষ্য করা হিয়েছে। এপ্রিল মাসে জ্বালানি তেলের চাহিদা প্রায় ৫০ শতাংশ কমেছে বলে জানা গিয়েছে। তারমধ্যে পেট্রোলের চাহিদা কমেছে ৬৪ শতাংশ। আর ডিজেলের চাহিদা কমেছে ৬১ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি পতন হয়েছে বিমানের জ্বালানিতে। লকডাউনে স্তব্ধ বিমান পরিষেবা। সেকারণে বিমানের জ্বালানির চাহিদা ৯৪ শতাংশ কমেছে।
ব্যাতিক্রম কেবল এলপিজি সিলিন্ডার
তবে সারাবছরের চেয়ে বেশি চাহিদা দেখা গিয়েছে রান্নার গ্যাসের। লকডাউনে ৩ মাস গরিবদের বিনামূল্যে রান্নার গ্যাস দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে মোদী সরকার। তারপরে এলপিজি সিলিন্ডারের চাহিদা অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে। করোনা লকডাউনে ঘরবন্দি মানুষ রান্না বেশি হচ্ছে যার ফলে রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডারের চাহিদা বেড়েছে।
লকডাউন বৃদ্ধি
করোনা মোকাবিলায় লকডাউনের সময় বাড়িয়েছে মোদী সরকার। ৩ মে পর্যন্ত গোটা দেশে লকডাউন বাড়ানো হয়েছে। তবে ২০ এপ্রিলের পর থেকে গ্রামাঞ্চলে কিছু ছাড় দেওয়া হবে বলে নির্দেশিকা জারি করেছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। করোনা হটস্পট চিহ্নিত করে সেখানে লকডাউন কড়া করা হয়েছে।
পুলিশ ভালো কাজ করছে, তাহলে আধা সেনা কেন? রাজ্যপালকে প্রশ্ন ছুঁড়লেন মমতা