পর পর দুবার বদলে যাচ্ছে জিনের গঠন, স্পাইক প্রোটিনে বড়সড় রদবদল ঘটিয়ে আরও প্রাণঘাতী মারণ করোনা
স্পাইকে প্রোটিনে বড়সড় রদবদল ঘটিয়ে আরও প্রাণঘাতী মারণ করোনা
স্পাইক
প্রোটিনে
বড়সড়
রদবদল
ঘটিয়ে
আগের
থেকে
আরও
কয়েকগুণ
প্রাণঘাতী
হয়ে
উঠছে
করোনা।
পর
পর
দুবার
বদলে
যাচ্ছে
জিনের
গঠনও।
আর
তাতেই
সংক্রমণ
ক্ষমতাও
বাড়ছে
কয়েক
গুণ।
গোটা
দেশে
করোনার
আচমকা
বাড়বাড়ান্তের
পিছনে
এই
ডাবল
মিউটেশনকেই
কাঠগড়ায়
তুলছেন
বিশেষজ্ঞরা।
সূত্রের
খবর,
বর্তমানে
মহারাষ্ট্রে
৬১
শতাংশ
করোনা
আক্রান্ত
মানুষের
নমুণায়
এই
ডাবল
মিউট্যান্ট
ভাইরাসের
স্ট্রেন
পাওয়া
গিয়েছে।
যা
দেখে
চক্ষু
চড়কগাছ
বিশেষজ্ঞদের।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, সম্প্রতি পুণের ন্যাশানাল ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজি বা এনআইভি-র গবেষকেরা করোনা এই ভোলবদলের বিষয়ে বিশদ গবেষণা চালাতে আক্রান্ত রোগীদের লালরস, রক্তের নমুণা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান। আর তাতেই দেখা ধরা পড়ে এই ভয়াবহ চিত্র। একইসাথে মহারাষ্ট্রের মেডিকেল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চও এনআইভি-র সাহায্যে করোনার জিনোম সিকোয়েন্সিং করে দেখেন E484Q এবং L452R নামে করোনার দুবার মিউটেশন হচ্ছে। যার কারণেই আগের থেকে কয়েকগুণ বাড়ছে সংক্রমণের ধার।
এদিকে পরপর দুবার মিউটেশনের পরে নতুন যে ভ্যারিয়েন্টের জন্ম হচ্ছে তাকে B.1.617 নামেই ডাকছেন বিশেষজ্ঞরা। মহারাষ্ট্রের নাগপুর, অমরাবতী, ভান্ডারা,হিঙ্গোলি, চন্দ্রপুর সহ ১৩ জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট। যার কারণে গোটা রাজ্যেজুড়েই আক্রান্তের সংখ্যা গত কয়েকদিনে লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত গোটা রাজ্যে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৫ লক্ষ ১৯ হাজারের বেশি। তারমধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত হয়েছেন ৬০ হাজার ২১২ জন।