নেতৃত্বে সংকট, কে হবেন কান্ডারি? অগস্টেই কংগ্রেসের কর্মসমিতির জরুরি বৈঠক
রাহুল থাকতে নারাজ। এখনও সভাপতি পর থেকে নিজেরে সরিেয় নেওয়ার সিদ্ধান্তেই অনড় তিনি। শুধু তাই নয় কে হবেন পরবর্তী সভাপতি সেকথাও বলতে নারাজ তিনি।
রাহুল থাকতে নারাজ। এখনও সভাপতি পর থেকে নিজেরে সরিেয় নেওয়ার সিদ্ধান্তেই অনড় তিনি। শুধু তাই নয় কে হবেন পরবর্তী সভাপতি সেকথাও বলতে নারাজ তিনি। এমনকী বোন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্রকেই সেই আসনে বসতে দিতে চান না তিনি। এই পরিস্থিতিতে চরম সংকট দেখা দিয়েছে কংগ্রেসে। কে হাল ধরবেন এই ডুবন্ত জাহাজের এই নিেয় চরম মত পার্থক্য তৈরি হয়েছে। বলা চলে নবীন বনাম প্রবীণের লড়েই আরও তীব্র হয়েছে কংগ্রেসে। লোকসভা ভোটের ফলাফল প্রকাশের পরেই এই দ্বন্দ্ব প্রকট হয়েছিল।
শচীন
পাইলটের
সঙ্গে
প্রকাশ্যে
গেহলটের
দ্বন্দ্ব
সকলের
চোখেই
ধরা
পড়েছিল।
অন্যদিকে
কমলনাথের
সঙ্গে
জ্যোতিরাদিত্যরও
যে
বনিবনা
িঠক
মতো
হচ্ছে
না
সেকথাও
শোনা
যাচ্ছে।
সব
মিলিয়ে
বিশ
বাঁও
জলে
পড়ে
রয়েছে
কংগ্রেসের
সভাপতি
পদের
নির্বাচন।
দলের
ভারপ্রাপ্ত
সাধারণ
সম্পাদক
কেসি
বেনুগোপাল
রবিবার
জানিয়েছেন,
১০
অগস্ট
কংগ্রেস
ওয়ার্কিং
কমিটি
বা
কর্মসমিতির
বৈঠক
ডাকা
হয়েছে।
দিল্লিতে
দলের
সদর
কার্যালয়ে
হবে
সেই
বৈঠক।
সকাল
১১টায়
বসবে
বৈঠক।
সেখানেই
মূলত
পরবর্তী
কংগ্রেস
সভাপতি
কে
হবেন
তা
নিয়ে
আলোচনা
হবে।
সভাপতি পদ থেকে রাহুল গান্ধীর ইস্তফা দেওয়ার পর এটাই দলগতভাবে প্রথম কর্মসমিতির বৈঠক। গত ২৫ মে রাহুল গান্ধী সভাপতি পদ থেকে ইস্তফা দেওয়া ইস্তক দলগত ভাবে কোনও বৈঠক হয়নি। সমস্যা সমাধানে কখনও রাহুলের বাড়িতে বৈঠক হয়েছে আবার কখনও সোনিয়া গান্ধীর বাড়িতে বৈঠক হয়েছে। কিন্তু দলের কর্মসমিতির বৈঠক কখনও হয়নি। এই বৈঠক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।