এআইসিসি-র হস্তক্ষেপেই কাজ! রাজ্যে বিক্ষুব্ধদের শান্ত করতে উল্লেখ্যযোগ্য পদক্ষেপ প্রদেশের
নির্বাচনের মুখে রাজ্যে বিক্ষুব্ধ নেতাদের বাগে আনতে পদক্ষেপ মধ্যপ্রদেশ কংগ্রেসের। নির্বাচনে যাঁরা টিকিট পাননি তাঁদেরকে দেওয়া হচ্ছে সাংগঠনিক পদ।
নির্বাচনের মুখে রাজ্যে বিক্ষুব্ধ নেতাদের বাগে আনতে পদক্ষেপ মধ্যপ্রদেশ কংগ্রেসের। নির্বাচনে যাঁরা টিকিট পাননি তাঁদেরকে দেওয়া হচ্ছে সাংগঠনিক পদ। নেতাদের শান্ত করতে রাজ্য কংগ্রেস কমিটি থেকে জেলা কংগ্রেস কমিটি, বরাদ্দ হয়েছে সবরকমের পদ।
বিক্ষুব্ধ নেতাদের শান্ত করতে পথে শীর্ষ নেতৃত্ব
টিকিট না পাওয়া নিয়ে যখনই কোনও বিক্ষোভফ দেখা দিচ্ছে এসঙ্গে পথে নামছেন কংগ্রেসের পদাধিকারীরা। সেখানে যেমন রয়েছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি কমল নাথ, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী দিগ্বিজয় সিং, তেমনই রয়েছেন নির্বাচনী প্রচার কমিটির চেয়ারম্যান জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, মধ্যপ্রদেশের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা দীপক ভাবারিয়া।
সরকার গড়লেই সমস্যার সমাধান
বিক্ষুব্ধ নেতাদের শান্ত করতে গিয়ে কংগ্রেসের পদাধিকারীরা বলছেন, রাজ্যে কংগ্রেসের সরকার হয়ে গেলেও সবাইকেই অন্তর্ভুক্ত করা হবে। সমাস্যার সমাধান হয়ে যাবে। তবে অনেক নেতা আবার ফোন ধরছেন না, এইসব নেতাদের এড়িয়ে যাওয়ার জন্য।
মনোনয়ন তুলে নিতে অনুরোধ
দিগ্বিজয় সিং যেমন কথা বলেছেন, জব্বলপুরের রাজেশ সিং, যমুনা মার্ভি, কৌদি সিং রাইয়ের মতো নেতাদের সঙ্গে। তাদেরকে নির্দিষ্ট আসন থেকে পেশ করা মনোনয়ন তুলে নিতে অনুরোধও করেছেন তিনি। এই অনুরোধ সত্ত্বেও অনেক নেতাই তাঁদের মনোনয়ন তুলে নেননি। ফলে এইসব বিক্ষুব্ধ নেতাদের তখন দেওয়া হচ্ছে জেলা কিংবা রাজ্য নেতৃত্বের পদ।
নির্বাচনের আগেই সমস্যার সমাধানের চেষ্টা
সূত্রের খবর অনুযায়ী, প্রাক্তন সাংসদ প্রতাপ ভানু শর্মা এবং অন্য নেতারা বিক্ষুব্ধ নেতাদের শান্ত করতে হাত লাগিয়েছেন। নির্বাচনের অনেক আগেই এই কাজদ শেষ করতে চান তারা। কেননা এই সব নেতাদের রাগের প্রভাব গিয়ে পড়তে পারে ভোট বাক্সে। যা সুবিধা করে দেবে বিজেপিকে।