রাজপুতানার রাশ হাতে রাখতে কংগ্রেস বিধায়কদের রিসর্টে রাখার সিদ্ধান্ত হাইকমান্ডের
রাজপুতানার রাশ হাতে রাখতে কংগ্রেস বিধায়কদের রিসর্টে রাখার সিদ্ধান্ত হাইকমান্ডের
আজ ঝুঁকি নিতে চান না অশোক গেহলট। একবার যখন ডেরায় ঢুকে পড়েছে ১০২ জন বিধায়ক তখন তাঁদের চোখে চোখে রাখতে হবে। তাই গেহলটের বাড়ি থেকে ভলভো বাসে সোজা রিসর্টের পথে পাড়ি দিলেন কংগ্রেস বিধায়করা। কতদিন তাঁদের সেখানে থাকতে হবে তার কোনও নিশ্চয়তা নেই। রাজপুতানার রাশ ধরে রাখাোই এখন মূল উদ্দেশ্য।
রিসর্টে কংগ্রেস বিধায়করা
জয়পুরে মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনে কংগ্রেসের পরিষদীয় দলের বৈঠকের হয়েছে সকাল। সেখানে ১০২ জন কংগ্রেস বিধায়ক উপস্থিত ছিলেন। সকলকে নিয়ে এক প্রকার শক্তি প্রদর্শন করেছেন অশোক গেহলট। তারপরে তাঁর বাড়ি থেকে ভলভো বাসে ১০২ জন বিধায়ককে রিসর্টে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
অশোকের শক্তি প্রদর্শন
সচিনের বিদ্রোহ যে জলে গেল তার প্রমাণ দিতেই নিজের বাসভবনে হুইপ জারি করে বিধানসভার পরিষদীয় দলের বৈঠক ডাকেন মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট। তাতে ১০২ জন বিধায়ক উপস্থিত হতেই উচ্ছ্বাস বাঁধ মানছিল না। ভিক্ট্রি চিহ্ন দেখিয়ে বিজেপির বিরুদ্ধে রীতিমতো আস্ফালন করেছেন অশোক।
শাস্তির মুখে সচিন
৩০ জন বিধায়ক তাঁকে সমর্থন করেন বলে জানিয়েছিলেন বিদ্রোহী পাইলট। কিন্তু শেষ পর্যান্ত সেটা ধরে রাখতে পারেননি। সচিনকে সমর্থনকারী অনেক বিধায়কই জয়পুরে ফিরে এসেছেন এবং বিধানসভার পরিষদীয় দলেপ বৈঠকে যোগ দিয়ে অশোক সরকারের স্থায়ীত্বের ইঙ্গিত দিয়েছেন। এই পরিস্থিতিত দলে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে শাস্তির মুখে পড়তে হতে পারে সচিন পাইলটকে।
কংগ্রেস থাকবেন না সচিন
বিজেপিতে যোগ না দিলেও সচিন যে কংগ্রেসে থাকবেন না তার ইঙ্গিত দিয়ে দিয়েছেন। নিজের পৃথক রাজনৈতিক দল গড়তে চান তিনি। এমনই ইঙ্গিত দিয়েছেন সচিনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী।
কেউ পাশে নেই পাইলটের, শাস্তির হুঁশিয়ারি রাজস্থানে কংগ্রেসের পর্যবেক্ষক অবিনাশ পাণ্ডের