সরকার কদ্দিন চলবে? সেনা-কং জোটকে ফের কটাক্ষ সঞ্জয় নিরুপমের
কংগ্রেসের অন্তর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী মহারাষ্ট্রে শিবসেনার সঙ্গে সরকার গঠনে রাজি হয়ে গিয়েছেন।
কংগ্রেসের অন্তর্তীকালীন সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী মহারাষ্ট্রে শিবসেনার সঙ্গে সরকার গঠনে রাজি হয়ে গিয়েছেন। শিবসেনা-এনসিপির সঙ্গে মিলে মহারাষ্ট্রে জোট সরকার গড়তে চলেছে কংগ্রেস। আর এই সিদ্ধান্ত নিয়েই মহারাষ্ট্রের কংগ্রেস নেতাদের একাংশ প্রকাশ্যে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তার মধ্যে শিরোভাগে রয়েছেন সঞ্জয় নিরুপম।
সঞ্জয় প্রথম থেকেই শিবসেনার সঙ্গে জোটের বিরোধিতা করে এসেছেন। এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে দেখে প্রকাশ্যে দলের হাইকম্যান্ডকে দুষেছেন। এমন করাটা যে ভুল হবে এবং মহারাষ্ট্রে কংগ্রেস আরও দুর্বল হবে তা প্রকাশ্যেই বলেছেন তিনি। আর এদিন যখন জোট সরকার ঘোষণা হতে চলেছে তখন এটা কতটা টেকসই হবে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিলেন সঞ্জয়।
हमारे नेताओं का तर्क है कि बीजेपी को रोकने के लिए हम शिवसेना से हाथ मिलाने का जोखिम उठा रहे हैं।
— Sanjay Nirupam (@sanjaynirupam) November 22, 2019
मगर ‘तीन तिगाड़े काम बिगाड़े’वाली सरकार चलेगी कब तक?
फिर या तो बीजेपी किसी के साथ सरकार बनाएगी या चुनाव होंगे।
दोनों हाल में बीजेपी को फायदा होगा।
और नुकसान होगा काँग्रेस का।
তিনি বলেছেন, আমাদের কিছু নেতার বক্তব্য, বিজেপিকে আটকাতে আমাদের শিবসেনার সঙ্গে জোট করতে হচ্ছে। কথা হচ্ছে, তিন দলের জোট সরকার কতদিন চলবে? তারপরে ফের বিজেপি সরকার গড়বে আর নাহলে ভোট হবে। তাতে সুবিধা বিজেপিরই হবে। আর ক্ষতি হবে কংগ্রেসের।
মহারাষ্ট্রে বিজেপি সবচেয়ে বেশি ১০৫টি আসন পেয়েছে। শিবসেনা ৫৬, এনসিপি ৫৪ ও কংগ্রেস ৪৪টি আসন পেয়েছে। এখন এই অবস্থায় তিন দল একজোট না হলে সরকার গড়া সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে মুখ্যমন্ত্রী হবেন কেউ শিবসেনা থেকেই। এক্ষেত্রে উদ্ধব ঠাকরে অথবা তাঁর পুত্র আদিত্য মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসতে পারেন।
সরকার গঠন নিয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা শুক্রবার বিকেল ৪টেয়