‘লাদাখের আসল ঘটনা জানতে গুপ্তধনের খোঁজ চলছে দেশে’, গালওয়ান ইস্যুতে কেন্দ্রকে খোঁজা চিদাম্বরমের
রবিবার
বিকেল
থেকেই
বরফ
গলতে
শুরু
করেছে
গালওয়ানের
প্রকৃত
নিয়ন্ত্রণ।
১৫ই
জুনের
রক্তক্ষয়ী
সংঘর্ষের
পর
গত
২২
এবং
৩০
জুন
দুই
সেনার
কোর
কমান্ডার
স্তরের
বৈঠকের
ফলশ্রুতিতেই
দুই
দেশের
সেনার
'ডিসএনগেজমেন্ট’
প্রক্রিয়া
শুরু
হয়
বলে
জানা
যায়
কেন্দ্রের
তরফে।
এমতাবস্থায়
আবারও
গালওয়ান
নিয়ে
কেন্দ্রেকে
খোঁচা
দিতে
দেখা
গেল
পি
চিদাম্বরমকে।
এই
প্রসঙ্গে
এদিন
একটি
টুইটও
করতে
দেখা
যায়
তাকে।
ব্যাঙ্গাত্মক ভাবে এদিন তিনি টুইটারে লেখেন, “আমি এই ডিসএনগেজমেন্ট ও চিন সেনার ফিরে যাওয়ার ঘটনাকে স্বাগত জানাই। কিন্তু আমাকে কি কেউ বলতে পারবে বর্তমানে কোন জায়গা থেকে তাদের ডিসএনগেজমেন্ট শুরু হয়েছে এবং এখন তারা কোথায় আছে ?’ এদিকে গালওয়ান সেনা সংঘর্ষের পর থেকেই একের পর এক সিদ্ধান্তের জন্য কেন্দ্রকে কাঠড়ায় তোলে কংগ্রেস।
এদিকে গত মাসের উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যেই সর্বদলীয় বৈঠক ডাকেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানেই তিনি বলেন প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে ভারতীয় ভূখন্ডে চিনের কোনও আগ্রাসনের মুখে ভারত পড়েনি বলে মন্তব্য করেন।
এদিকে কয়েকদিন আগেই সেই প্রধানমন্ত্রী মোদীই আবার গালওয়ানের সংঘর্ষ স্থল ঘুরেও দেখেন। তারপর থেকেই একের পর এক ইস্যুতে মোদীকে প্রশ্নবানে বিদ্ধ করেছেন রাহুল গান্ধী। এমনকী গালওয়ানে ইস্যুতে মোদীকে 'মিথ্যেবাদী’ বলেও তোপ দাগেন কংগ্রেসের প্রথম সারির নেতারা। এদিকে গতকালই জানা যায় পূর্ব লাদাখের গালওয়ানের সংঘর্ষস্থল বা পেট্রোলিং পয়েন্ট ১৪(পিপি১৪) থেকে প্রায় ২ কিলোমিটারের বেশি পিছু হটেছে লালফৌজ। ভারতীয় সেনার সরে আসার কথাও শোনা যায়। বর্তমানে এই প্রসঙ্গেই খোঁজা দিলেন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার(এলএসি) কোনও এলাকা থেকে ভারতীয় ও চিন সেনা আদপেই সরে গেছে কিনা তা নিয়ে কেন্দ্রের কথায় সন্দেহ প্রকাশ করেন তিনি। তার কথায়, “এই প্রশ্নের উত্তরগুলি প্রয়োজনীয়। কারণ ১৫ ই জুন কোথায় এবং কী ঘটেছিল তা জানতে ভারতে এখন গুপ্তধনের খোঁজ চলছে।”