ঝাড়খণ্ডে ধাক্কা বিজেপির, কারণ ব্যাখ্যায় কংগ্রেস
ঝাড়খণ্ডের ফল পুরোপুরি ঘোষণা না হলেও, প্রাপ্ত ফল থেকে বলা যায় সেখানে ক্ষমতার অনেক কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছে জেএমএম, কংগ্রেস এবং আরজেডি জোট। ৮১ আসনের বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ৪১টি আসন।
ঝাড়খণ্ডের ফল পুরোপুরি ঘোষণা না হলেও, প্রাপ্ত ফল থেকে বলা যায় সেখানে ক্ষমতার অনেক কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছে জেএমএম, কংগ্রেস এবং আরজেডি জোট। ৮১ আসনের বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ৪১টি আসন। তারা তা পেয়েও গিয়েছে। পায়ের তলায় মাটি পাওয়ার পরেই কংগ্রেসের মন্তব্য ঝাড়খণ্ডের সাধারণ মানুষ নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন এবং সংবিধানের ৩৭০ ধারা নিয়ে বিজেপির জাতীয় বিবরণ প্রত্যাখ্যান করেছে। বরং স্থানীয় ইস্যু এবং মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছেন তাঁরা।
সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় কংগ্রেস নেতা প্রণব ঝা বলেছেন, ঝাড়খণ্ডের সাধারণ মানুষ এনআরসি, সিএএ এবং সংবিধানের ৩৭০ ধারা নিয়ে বিজেপির জাতীয় বিবরণ প্রত্যাখ্যান করেছেন। তাঁর দাবি রাজ্যের মানুষ ভোট দিয়েছেন, স্থানীয় ইস্যুতে। মুদ্রাস্ফীতির পাশাপাশি যুবকদের কর্মসংস্থানের দাবিতেই ভোট দিয়েছেন তাঁরা।
কংগ্রেস নেতা আরও বলেছেন, ঝাড়খণ্ডের কংগ্রেস, জেএমএম এবং আরজেডি জোট আগামী ৫ বছর সাধারণ মানুষের উন্নয়নে কাজ করবে। এই তিনদল যথাক্রমে ৩১, ৪৩ এবং ৭ টি আসনে প্রার্থী দিয়েছিল।
নির্বাচন কমিশ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত মহাজোট ৪১ টি আসনে এবং বিজেপি ২৯ টি আসনে এগিয়ে রয়েছে।
জোটের জয়ী মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী হেমন্ত সোরেন প্রথম প্রতিক্রিয়াতেই সরব সিএএ-এনআরসি নিয়ে