এক পরিবার এক টিকিট, থাকাবে না বয়সসীমা, চিন্তু শিবিরে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত কংগ্রেসের
এক পরিবার এক টিকিট, থাকাবে না বয়সসীমা, চিন্তু শিবিরে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত কংগ্রেসের
অবশেষে এক পরিবার এক টিিকট সিদ্ধান্তে সিলমোহর দিল হাইকমান্ড। কংগ্রেসের চিন্তন শিবিরে সর্বসম্মতিতেই এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। তবে টিকিট দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনও বয়সসীমা বেঁধে দেওয়া হয়নি। পার্লিমেন্টারি বোর্ডের সিদ্ধান্ত খারিজ হয়ে গিয়েছে। কংগ্রেস ইলেকশন কমিটিই থাকছে। আর কোনও কমিটি তৈরি হচ্ছে না। সম্প্রতি পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা ভোটের প্রার্থী নির্বাচনের দায়িত্ব ছিল কংগ্রেসের ইলেকশন কমিটির উপরে কিন্তু তাতে যে ফলাফল প্রকাশ্যে এসেছে তাতে প্রশ্ন উঠেছে কংগ্রেসের এই ইলেকশন কমিটি নিয়ে। তার পরেই এই কমটি নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে।
এক পরিবার এক টিকিট
অবশেষে
এক
পরিবার
এক
টিকিটের
সিদ্ধন্তেই
সিলমোহল
দিল
কংগ্রেস
হাইকান্ড।
উদয়পুরে
তিন
জিনের
চিন্তন
শিবিরের
বৈঠকে
এই
সিদ্ধান্তই
নেওয়া
হয়েছে।
তবে
নির্বাচনী
কমিটি
বদলে
সংসদীয়
কমিটি
করার
বিষয়ে
কেউ
রাজি
হয়নি
বলেই
খবর।
কিন্তু
কংগ্রেসের
বিদ্রোহীরা
বারবারই
এই
দাবি
জানিয়েছিলেন।
তাতে
সম্মতি
জানাতে
নারাজ
তাঁরা।
কোনও
ভাবেই
কংগ্রেস
হাইকমান্ড
এই
বিষয়ে
বিরোধীদের
দাবি
মেনে
নিতে
রাজি
হয়নি।
এক
পরিবার
এক
িটকিট
সিদ্ধান্তে
সিলমোহর
দেওয়া
হলেও
কিন্তু
কোনও
ভাবেই
বয়সের
সীমা
বেঁধে
দেওয়া
হয়নি।
নজরে লোকসভা ভোট
লোকসভা ভোটের কথা মাথায় রেখেই বিদ্রোহীরা এই দাবি জানিয়েছিেলন। তাঁরা জানিয়েছিলেন পাঁচ রাজ্যে ভুল প্রার্থী নির্বাচন করার কারণেই এই ইলেকশ কমিটি খারিজ করে দেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন তাঁরা। কারণ লোকসভা ভোটেও এই নির্বাচন কমিটিই প্রার্থী ঠিক করবে। সেেক্ষত্রে ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে বড় মাশুল দিতে হবে পার্টিকে। সেই কারণেই বারবার এই দাবি জানিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু কংগ্রেস হাইকমান্ড সেই মত মেনে নিতে রাজি হয়নি।
গান্ধী পরিবারকে ছাড়
এক পরিবার এক টিকিট নীতি থেকে গান্ধী পরিবারকে ছাড় দেওয়া হয়েছে। কারণ সোনিয়া, রাহুল এবং প্রিয়াঙ্কা তিন জনেই নির্বাচনে প্রার্থী হন। যেহেতু তাঁরা গান্ধী পরিবারের সদস্য সেকারণে তাঁদের এই নীতি ছেড়ে ছাড় দেওয়া হয়েছে। কাজই এই নীতিতে বলা হয়েছে যদি একই পরিবারের একাধিক সদস্য ভোটে প্রার্থী হতে চায় তাহলে তাঁরা প্রার্থী হতে পারেন। আগামী ৫ বছরের জন্য এই সিদ্ধান্ত কার্যকর থাকবে বলে জানানো হয়েছে।
হাল ফিরবে কি দলের
কংগ্রেসের এই চিন্তন শিবিরের পর কতটা দলের হাল ফেরে সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছে রাজনৈতিক মহল। সামনেই আবার গুজরাত এবং রাজস্থানের মত গুরুত্বপূর্ণ রাজ্যে ভোট। বিজেপি ইতিমধ্যেই তোরজোর শুরু করে দিয়েছে। গুজরাতে কংগ্রেসে ভাঙন শুরুও হয়ে গিয়েছে। আবার রাজস্থানে দলের অন্দরে চাপা ক্ষোভ রয়েছে। গেহলট বনাম শচীন পাইলটের ঠান্ডা যুদ্ধ ভোটের আগে কোন দিকে গড়াবে সেটাইএখন দেখার। কাজেই যে লক্ষ্যে চিন্তন শিবিরের আয়োজন করা হয়েছে সেটা কতটা কাজে লাগবে সেটাই এখন দেখার।
সাসপেনশন উঠছে, রীতেশের মতো আদি নেতাদের গুরুত্ব দিতে কী পরিকল্পনা বঙ্গ বিজেপির