Click it and Unblock the Notifications
Just In
-
-
-
-
Don't Miss
-
রান্না শেষ? কাটা সবজির খোসা ফেলবেন না, এই গরমে উজ্জ্বল ত্বক পেতে এর বিকল্প নেই -
আইপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে উচ্ছ্বসিত তামান্না ও রশ্মিকা, পছন্দের ২ ক্রিকেটারেও পুরো মিল -
গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ নতুন ফিচার নিয়ে হাজির এয়ারটেল, কীভাবে কাজ করবে?
রাজ্যে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনাসুর, কোভিড–১৯ দমনে পূর্ণ লকডাউন ঘোষণা ঝাড়খণ্ডে
কোভিড–১৯ দমনে পূর্ণ লকডাউন ঘোষণা ঝাড়খণ্ডে
মহারাষ্ট্র, দিল্লির পর এবার করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির জেরে ঝাড়খণ্ডেও পূর্ণ লকডাউনের ঘোষণা করা হল। দৈনিক সংক্রমণ ক্রমেই রাজ্যের চিন্তা বাড়িয়ে চলেছিল।
ঝাড়খণ্ডে পূর্ণ সময়ের লকডাউন
মঙ্গলবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন জানিয়েছেন যে ২২ এপ্রিল থেকে এ রাজ্যে লকডাউন কার্যকর হবে। ২২ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে ২৯ এপ্রিল ভোর ৬টা পর্যন্ত এই লকডাউন জারি থাকবে। এর আগে মহারাষ্ট্র, দিল্লি সহ বেশ কয়েকটি রাজ্যে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে।
২২–২৯ এপ্রিল লকডাউন
মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন বলেছেন, 'কোভিড-১৯ সংক্রমণের চেইন ভাঙা খুবই দরকার। রাজ্যে ২২ এপ্রিল সকাল ৬টা থেকে ২৯ এপ্রিল সকাল ৬টা পর্যন্ত লকডাউন জারি থাকবে। আমি সকলের কাছে আবেদন করব সব নির্দেশ মেনে চলুন।' অন্যান্য রাজ্যের মতোই এ রাজ্যেও লকডাউনের আওতার বাইরে রাখা হয়েছে জরুরি পরিষেবাগুলিকে। ধর্মীয় স্থান খোলা থাকলেও ভেতরে ভক্তদের যাওয়া নিষেধ।
রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি
সোমবার স্বাস্থ্য বিভাগের এক বুলেটিনে বলা হয়েছে যে ঝাড়খণ্ডে কোভিড-১৯-এর মৃত্যু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১,৪৫৬। এর আগে গত ২৪ ঘণ্টায় ৫০ জন এই রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন। নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩,৯৯২ জন, এই নিয়ে মোট করোনা সংক্রমণের সংখ্যা ১,৬২,৯৪৫ জন। রাজ্যে সক্রিয় করোনা রোগীর সংখ্যা ২৮,০১০ এবং রাজ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১,৩৩,৪৭৯। নতুন মৃত্যুর মধ্যে পূর্ব সিংভূম জেলা থেকে ১৭ জন এবং রাজ্যের রাজধানী রাঁচি থেকে ১১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। বাকি মৃত্যুগুলি রাজ্যের অন্যান্য জেলা থেকে রিপোর্ট হয়েছে। নতুন পজিটিভ রোগীদের মধ্যে ১০৭৩ জন রাঁচি থেকে এবং ৬৭৬ জন পূর্ব সিংভূম থেকে রিপোর্ট হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এর পাশাপাশি গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৩,৬৯১ টি নমুনার কোভিড টেস্ট সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে রেমডেসিভির আনতে চায় রাজ্য
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের একটি ওষুধ কোম্পানির কাছ থেকে প্রায় ৫০ হাজার রেমডেসিভির জাতীয় ওষুধ পাওয়ার সম্ভাবনা থাকায় ঝাড়খন্ড সরকার এই ওষুধ কিনতে ইচ্ছা প্রকাশ করে। এরপরই কেন্দ্রের কাছে ওই ওষুধ আমদানি করা ও ব্যবহার করার অনুমতি চাওয়া হয়। এখানে উল্লেখ্য, এর আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কাছে আর্জি জানিয়েছিলেন ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন যাতে, সামরিক হাসপাতালের চিকিৎসকদের রাজ্যের কোভিড চিকিৎসার কাজে নিয়োগ করা যায়।
