ভারত বায়েটেকের নাজাল ভ্যাকসিনের ক্লিনিকাল ট্রায়াল শেষ, অপেক্ষা অনুমোদনের
করোনা
ভাইরাসের
বিরুদ্ধে
লড়াইয়ে
আরও
একধাপ
এগিয়ে
গেল
ভারত।
শেষ
হয়েছে
ভারত
বায়োটেকের
করোনার
নাজাল
ভ্যাকসিনের
তৃতীয়
পর্যায়ের
ট্রায়াল।
ভারত
বায়োটের
চেয়ারম্যান
ও
এমডি
ডাঃ
কৃষ্ণ
এল্লা
জানিয়েছেন
যে
বিশ্বের
প্রথম
নাজাল
কোভিড-১৯
ভ্যাকসিনের
ক্লিনিকাল
ট্রায়াল
সম্পূর্ণ
হয়েছে।
এএনআইকে
এল্লা
বলেছেন,
'আমরা
সবেমাত্র
ক্লিনিকাল
ট্রায়াল
শেষ
করেছি।
আরও
তথ্য
বিশ্লেষণের
কাজ
চলছে।
আগামী
মাসে
আমরা
এই
তথ্য
নিয়ামক
সংস্থার
কাছে
জমা
দেব।
যদি
সবকিছু
ঠিক
থাকে,
তবে
আমরা
এটা
লঞ্চ
করার
অনুমতি
পাব
এবং
এটাই
হবে
বিশ্বের
প্রথম
ক্লিনিকালি
প্রমাণিত
নাজাল
কোভিড-১৯
ভ্যাকসিন।'
ভারতের
ড্রাগ
কন্ট্রোলার
জেনারেল
(ডিসিজিআই)-এর
বিষয়
বিশেষজ্ঞ
কমিটি
(এসইসি)
ভারত
বায়োটেককে
তার
ইন্ট্রানাজাল
কোভিড
ভ্যাকসিনের
জন্য
'পর্যায়
৩
বুস্টার
ডোজ
পর্যবেক্ষণ'-এর
জন্য
একটি
নীতিগত
অনুমোদন
দিয়েছিল,
ভারতে
এই
ধরনের
ভ্যাকসিন
প্রথম
এবং
কয়েক
সপ্তাহ
আগে
ভারত
বায়োটেককে
অনুমোদনের
জন্য
প্রোটোকল
জমা
দিতে
বলেছে।
প্রসঙ্গত, এই বছরের জানুয়ারি মাসে ভারত বায়োটেক কোভিড-১৯ নাজাল ভ্যাকসিনকে তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালের জন্য অনুমতি দিয়েছিল নিয়ামক সংস্থা। ভারত বায়োটেকের ওয়েবসাইট অনুযায়ী এই নাসাল ভ্যাকসিন সম্পর্কে যা জানা গিয়েছে তা হল এটি একটি ইন্ট্রানাজাল ভ্যাকসিন আইজিজি, মিউকোসাল আইজিএ এবং টি কোষের প্রতিক্রিয়াগুলিকে নিরপেক্ষ করে একটি বিস্তৃত ইমিউন প্রতিক্রিয়াকে উদ্দীপিত করে এবং সংক্রমণের জায়গায় (নাকের মিউকোসায়) একটি রোগ প্রতিরোধ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে, যা কোভিড-১৯ সংক্রমণ এবং ছড়িয়ে পড়া উভয়ই রোধ করার জন্য অপরিহার্য।'
ভারতে তৃতীয় ডোজের তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালের জন্য আবেদন জমাকারী ভারত বায়োটেক দ্বিতীয় এমন সংস্থা। এই ইন্ট্রানাজাল ভ্যাকসিন ওমিক্রনের মতো করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্টগুলিকে রোধ করার ক্ষমতা রাখে বলে দাবি করছে ভারত বায়োটেক। এখানে উল্লেখ্য, ভারতে কোভিশিল্ড, কোভ্যাকসিন ও স্পুটনিক ভি-এর মতো ভ্যাকসিনগুলি দেশে অনুমোদিত হয়েছে। কোভ্যাকসিন ডিসিজিআই এবং হু-এর জরুরি ব্যবহারের তালিকা থেকে ২৮ দিনের মাল্টি-ডোজ ভায়াল পলিসি (এমডিভিপি)-এর অধীনে ব্যবহারের জন্য অনুমোদিত।