ইংল্যান্ড বনাম পাকিস্তান ফাইনাল ঘিরে ধুন্ধুমার কলেজে, দুই পক্ষের পাথর ছোড়াছুঁড়িতে আহত একাধিক পড়ুয়া
খেলল পাকিস্তান ও ইংল্যান্ড আর মারামারি করল ভারতের একদল পড়ুয়া মারামারি করল। শুধু মারামারি করল তা নয় তাঁরা একে অপরের দিকে রীতিমত পাথর ছোড়াছুঁড়ি হল। এমন ঘটনা ঘটেছে পাঞ্জাবের মোগাতে। ইংল্যান্ড পাকিস্তান ম্যাচ চলাকালীন এই ঘটনা ঘটে।
কোথায় ঘটে এই ঘটনা?
লালা লাজপত রাই কলেজে একদল বিহার ও জম্মু কাশ্মীরের পড়ুয়ার মধ্যে বেঁধে যায় মারামারি। বিহারের ছাত্রদের অভিযোগ যে পাকিস্তানের হয়ে স্লোগান দিচ্ছিল জম্মু ও কাশ্মীরের পড়ুয়ারা। অপরদিকে জম্মু ও কাশ্মীরের পড়ুয়াদের অভিযোগ যে বিহারের পড়ুয়ারা ইসলামের বিরুদ্ধে স্লোগান দিচ্ছিল। এতেই বেঁধে যায় সমস্যা। দুই পক্ষের মধ্যে ঝামেলা শুরু হয়ে যায়।
এএসআই জসবিন্দর সিং, "দুই দলের পড়ুয়ারা লালা লাজপত রাই কলেজে সংঘর্ষ বাঁধে। তারা একে অপরের দিকে পাথর ছুঁড়ছিল।" তবে তিনি স্লোগান দেওয়া হচ্ছে এই কথা অস্বিকার করেছেন। তিনি বলেছেন, "আমার সামনে কোনও স্লোগান দেওয়ার ঘটনা ঘটেনি।"
অভিযোগ কী?
অভিষেক রাজ নামে এক বিহার থেকে আসা ছাত্র বলেছেন যে, "আমাদের উপর হামলা হয়। এতে আমিও আহত হয়েছি।" সে এও বলেছে অন্য দলের ছাত্ররা হোস্টেল ওয়ার্ডেনের উপর চরাও হয়। আসলে তিনি চেষ্টা করেছিলেম স্লোগান বন্ধ করার।
কী বলছে পড়ুয়ারা?
সে বলেছে যে, "আমরা ফাইনাল ম্যাচ দেখছিলাম। ম্যাচের তখন ১০ ওভার। ওরা নাগারে যা নয় তাই বলতে থাকে। পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দেয়। ভারতকে দখল করার কথা বলতে থাকে। ওয়ার্ডেন ওঁদের সঙ্গে কথা বলতে যায় । তাঁরা ওঁর উপর চড়াও হয়। আমরা এটা দেখতে পারিনি। আমরা ওকে বাঁচাতে গিয়েছিলাম। ওঁদের ইচ্ছাই ছিল এমন কিছু করার। কোথা থেকে তারপর কাঁচ, পাথর নিয়ে এসে ছুঁড়তে থাকে। জানি না এসব ওরা কোথা থেকে পেল!" কলেজ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে যে কলেজে এমন কোনও সমস্যা আগে ছিল না। এমন ঘটনা প্রথমবার ঘটল।
ইংল্যান্ডের জয়ের নায়ক
অপরদিকে
ইংল্যান্ডের
জয়ের
নায়ক
ছিলেন
স্টোকস।
ইংল্যান্ড
২০১০
সালের
বিশ্বকাপে
অস্ট্রেলিয়াকে
হারিয়ে
চ্যাম্পিয়ন
হয়েছিল
।
খেতাবের
কাছাকাছি
পৌঁছে
গিয়েছিল
২০১৬
সালের
বিশ্বকাপেও।
ওয়েস্ট
ইন্ডিজের
শেষ
ওভারে
দরকার
ছিল
১৯
রান
ইডেনে
সেই
ফাইনালে
।
ওয়েস্ট
ইন্ডিজকে
কাপ
জিতিয়েছিলেন
কার্লোস
ব্রেথওয়েট
বেন
স্টোকসের
প্রথম
চার
বলেই
চারটি
ছক্কা
হাঁকিয়ে
।
নিউজিল্যান্ডকে
হারিয়ে
২০১৯
সালের
বিশ্বকাপে
ইংল্যান্ড
চ্যাম্পিয়ন
হয়েছিল।
ইংল্যান্ড
ম্যাচ
টাই
রেখেছিল
স্টোকসের
৯৮
বলে
অপরাজিত
৮৪
রানের
ইনিংসের
সৌজন্যে।
ইংল্যান্ড
চ্যাম্পিয়ন
হয়
বেশি
বাউন্ডারি
মারার
নিরিখে।
ম্যাচের
সেরা
হয়েছিলেন
স্টোকস।