ঘাটতি মেটাতে ধার করুন, কর চাপাবেন না, কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলিকে একযোগে পরামর্শ প্রাক্তন অর্থমন্ত্রীর
ঘাটতি মেটাতে ধার করুন, কর চাপাবেন না, কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলিকে একযোগে পরামর্শ প্রাক্তন অর্থমন্ত্রীর
করোনা লকডাউনের মধ্যেই পেট্রোল ডিজেলের দামে বাড়তি কর চাপিয়েছে কেন্দ্র। রাজ্য সরকারগুলিও কর চাপাতে শুরু করেছে। এতে আরও পরিস্থিতি কঠিন হবে। সুরাহা হবে না সমস্যার এমনই মনে করেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় অর্থনীতিবিদ পি চিদাম্বরম। তিনি কর না চাপিয়ে ঘাটতি মেটাতে ধার করার পরামর্শ দিয়েছেন।
চিদাম্বরমের পরামর্শ
লকডাউনে মোদীর আর্থিক প্যাকেজ নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী পি চিদাম্বরম। করোনা লকডাউনের কারণে দেশের ভেঙে পরা অর্থনীতি চাঙ্গা করতে যে পথ নিয়েছে সরকার তা ঠিক নয় বলে জানিয়েছেন তিনি। অর্থনীতির হাল ফেরাতে কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকার উভয় যে পেট্রোল ডিজেলের কর চাপাতে শুরু করেছেন তা ঠিক নয় বলে মনে করেন তিনি। অর্থনীতির হাল ফেরাতে হলে কর চাপানো ঠিক নয়। অর্থনীতি যখন চাঙ্গা থাকে তখনই বাড়তি কর চাপানো উচিত। এই পরিস্থিতিতে সরকারের উচিত ধার করে ঘাটতি মেটানো।
পেট্রোল ডিজেলের উপর কর আরোপ
করোনা লকডাউনে দেশের অর্থনীতি একেবারে থমকে গিয়েছে। এই পরিস্থিতির মধ্যেও দাম কমছে না পেট্রোল ডিজেলের। তার কারণ এক যোগে কর আরোপ করেছে চলেছে কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারগুলি। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় সরকার পেট্রোলের উপর ১০ টাকা এবং ডিেজলের উপর ১৩ টাকা লিটার প্রতি শুল্ক আরোপ করেছে। এর আগেই দিল্লির কেজরিওয়াল সরকার পেট্রোল এবং ডিজেলের উপর ভ্যাট বাড়িয়েছিল। যার জেরে গোটা দেশেই জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। দিল্লিতে তা আরও বেড়েছে।
মদের উপর কর
করোনা লকডাউনে মদের দোকান খোলায় ছাড় দেওয়া হয়েছে। ৩০ শতাংশ দাম বাড়ানো হয়েছে মদের। কিন্তু তাতে ক্রেতার সংখ্যায় কমতি হয়নি। বরং স্বাভাবিকের তুলনায় দ্বিগুণ হারে মদ বিক্রি হচ্ছে গোটা দেশে। মাত্র তিন দিনেই সরকারের ঘরে কয়েকশো কোটি টাকা জমা হয়েছে মদ বিক্রি করে।
করোনা
ছাড়াও
আরও
একটা
ভাইরাস
ছড়িয়েছে
বাংলায়!
মমতার
বিরুদ্ধে
সরব
অধীর