চন্দ্রযান-৩-র কাজ শুরু করেছে ইসরো, জানালেন কে শিবন
২০২০-২১ সালে মহাকাশে একগুচ্ছ কর্মকাণ্ড করতে চলেছে ইসরো। তারমধ্যে সবচেয়ে বড় মিশন চন্দ্রযান-৩। বুধবার ইসরো প্রধান কে শিবন আনুষ্ঠানিক ভাবে চন্দ্রযান-৩ মিশনের কাজ শুরু কথা ঘোষণা করেছেন। ২০২০ সালের মধ্যে চন্দ্রযান-৩ তৈরি হয়ে যাবে মিশনের জন্য।
চন্দ্রযান-৩ মিশনের কাজ শুরু
চন্দ্রযান-টু মিশনের ব্যর্থতা ভুলে নতুন করে শুরু করেছে ইসরো। নতুন উদ্যোমে চন্দ্রযান-টু মিশনের কাজ শুরু করেছেন ইসরোর মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। ইসরোর প্রধান কে শিবন আনুষ্ঠানিকভাবে সেই মিশনের কাজ শুরুর কথা ঘোষণা করেছেন। ২০২০ সালের মধ্যে প্রস্তুত হয়ে যাবে চন্দ্রযান-৩। যদিও চন্দ্রযান-২ মিশন অল্পের জন্য ব্যর্থ হয়েছে। চাঁদে অবতরণের কয়েক মিনিটের মাথায় কক্ষ পথ থেকে ছিটকে যায় ল্যান্ডার রোভার। দীর্ঘ খোঁজাখুঁজির পরেই চন্দ্রযান-২য়ের কোনও হদিশ মেলেনি।
দেরি হবে গগনযান মিশনের
চন্দ্রযান-৩ তৈরির কাজ শুরু হলেও গগনযান মিশনে দেরি হবে বলে জানিয়েছেন ইসরোর প্রধান। যদিও এই মহাকাশ অভিযানের জন্য চারজন মহাকাশচারীকে বাছাই করেছে ইসরো। রাশিয়ায় তাঁদের প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হবে। সেই প্রশিক্ষণ পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত গগনযান মিশনের প্রক্রিয়া শুরু করা যাবে না। এর আগে ১৯৮৪ সালে রাশিয়া থেকে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিলেন ভারতীয় নভশ্চর রাকেশ শর্মা। কিন্তু এবার ভারত এককভাবে মহাকাশচারীদের মহাকাশে পাঠাবে। শুধুমাত্র প্রশিক্ষণ হবে রাশিয়ায়।
ভারতেও প্রশিক্ষণ নেবেন মহাকাশচারীরা
রাশিয়া থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে আসার পর ভারতেও প্রশিক্ষণ নিতে হবে মহাকাশচারীদের। সেখানে গগনযান পরিচালনা নিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে তাঁদের। চন্দ্রযানের কাজ শুরু হলেও গত ১ জানুয়ারি ইসরো প্রধান জানিয়েছিলেন গগনযান মিশনকেই এখন সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে দেখছে ইসরো।
নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে প্রজাতন্ত্র দিবসে সকল ধর্মের মানুষের মিলত মানববন্ধনের পরিকল্পনা