চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে নামছে ইসরো। এই মিশনের নাম দেওয়া হয়েছে চন্দ্রযান ২। চাঁদের মাটিতে কি সত্যিই জল রয়েছে বা জলের অস্তিত্ব পাওয়ার মতো পরিবেশ রয়েছে? এরই উত্তর খুঁজবে চন্দ্রযান ২। জিএসএলভি এমকে ৩ লঞ্চ প্যাড থেকে এর উৎক্ষেপণ হবে। উৎক্ষেপণ সফল হলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, চিনের পর ভারত চাঁদে পা রাখবে। একনজরে দেখে নেওয়া যাক চন্দ্রাভিযানের সমস্ত খুঁটিনাটি।
Newest First Oldest First
কবে এই অভিযান হবে তা পরে জানানো হবে বলেও ইসরোর তরফে জানানো হয়েছে।
প্রযুক্তিগত বাধার কারণেই এই অভিযান আপাতত পিছিয়ে দিতে হল বলে সাংবাদিক সম্মেলন করে জানাল ইসরো।
কবে ফের এখ উৎক্ষেপণ হবে তার দিনক্ষণও সম্ভবত এদিন ইসরোর তরফে ঘোষণা করা হবে।
এদিন রাত ২টো বাজার ঠিক মিনিট পাঁচেক আগে উতক্ষেপণ হবে না বলে সিদ্ধান্ত নেয় ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো।
মনে করা হচ্ছে প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণেই ইসরো আপাতত অভিযান পিছিয়ে দিয়েছে।
তবে ঠিক কী কারণে এই উতক্ষেপণ পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে তা কিছুক্ষণের মধ্যে ইসরো স্পষ্ট করবে।
সবকিছু ঠিকঠাক চলছিল। তবে আচমকা পিছিয়ে দেওয়া হল ইসরোর চন্দ্রযানের উতক্ষেপণ।
এদিন ভোররাতে অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা স্পেস স্টেশন থেকে চন্দ্রযান ২ এর সফল উতক্ষেপণ দেখবেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ।
এই অভিযানের নেতৃত্বে রয়েছেন দুজন মহিলা। একজন এম বাণীতা। তিনি শুরু থেকে শেষ পুরো প্রজেক্টের ডিরেক্টর। আর দ্বিতীয়জন হলেন রীতু কারিঢাল। তিনি এই মিশনের ডিরেক্টর।
ইসরোর সফল উতক্ষেপণ দেখবেন বলে শ্রীহরিকোটার স্পেস স্টেশনের বাইরে এত রাতেও মানুষের ভিড়।
২০২২ সালের মধ্যে গগনযান প্রকল্পের মাধ্যমে মহাকাশে মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনা নিয়েছে ইসরো।
৯৭৮ কোটি টাকা মূল্যের এই অভিযানকে শুরুর সোপান হিসাবে ধরছেন ইসরো প্রধান কে সিভান। এরপর চাঁদে মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে ইসরোর।
১১ বছর আগে এই প্রকল্পের ছাড়পত্র দিয়েছিলেন পূর্বতম প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। যা সফল হতে চলেছে।
রবিবার ভোর ৬টা ৫১ মিনিট থেকে ২০ ঘণ্টার কাউন্টডাউন শুরু হয়েছে। যা শেষ হবে আর কিছুক্ষণের মধ্যেই।
অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে উতক্ষেপণ হবে। ৫০ দিন পর চন্দ্রযান ২ এর চাঁদের মাটি ছোঁয়ার কথা।
এটি ভারতের দ্বিতীয় চন্দ্রাভিযান। তবে অভিযান সফল হলে প্রথমবার চাঁদে পা রাখবে ভারত।
এদিন রাত ২টো বেজে ৫১ মিনিটে উতক্ষেপণ হবে জিএসএলভি এমকে ৩ লঞ্চ প্যাডের মাধ্যমে।
এদিন রাত ২টো বেজে ৫১ মিনিটে উতক্ষেপণ হবে জিএসএলভি এমকে ৩ লঞ্চ প্যাডের মাধ্যমে।
এটি ভারতের দ্বিতীয় চন্দ্রাভিযান। তবে অভিযান সফল হলে প্রথমবার চাঁদে পা রাখবে ভারত।
অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে উতক্ষেপণ হবে। ৫০ দিন পর চন্দ্রযান ২ এর চাঁদের মাটি ছোঁয়ার কথা।
রবিবার ভোর ৬টা ৫১ মিনিট থেকে ২০ ঘণ্টার কাউন্টডাউন শুরু হয়েছে। যা শেষ হবে আর কিছুক্ষণের মধ্যেই।
১১ বছর আগে এই প্রকল্পের ছাড়পত্র দিয়েছিলেন পূর্বতম প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। যা সফল হতে চলেছে।
৯৭৮ কোটি টাকা মূল্যের এই অভিযানকে শুরুর সোপান হিসাবে ধরছেন ইসরো প্রধান কে সিভান। এরপর চাঁদে মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে ইসরোর।
২০২২ সালের মধ্যে গগনযান প্রকল্পের মাধ্যমে মহাকাশে মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনা নিয়েছে ইসরো।
ইসরোর সফল উতক্ষেপণ দেখবেন বলে শ্রীহরিকোটার স্পেস স্টেশনের বাইরে এত রাতেও মানুষের ভিড়।
এই অভিযানের নেতৃত্বে রয়েছেন দুজন মহিলা। একজন এম বাণীতা। তিনি শুরু থেকে শেষ পুরো প্রজেক্টের ডিরেক্টর। আর দ্বিতীয়জন হলেন রীতু কারিঢাল। তিনি এই মিশনের ডিরেক্টর।
এদিন ভোররাতে অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা স্পেস স্টেশন থেকে চন্দ্রযান ২ এর সফল উতক্ষেপণ দেখবেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ।
সবকিছু ঠিকঠাক চলছিল। তবে আচমকা পিছিয়ে দেওয়া হল ইসরোর চন্দ্রযানের উতক্ষেপণ।
তবে ঠিক কী কারণে এই উতক্ষেপণ পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে তা কিছুক্ষণের মধ্যে ইসরো স্পষ্ট করবে।
মনে করা হচ্ছে প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণেই ইসরো আপাতত অভিযান পিছিয়ে দিয়েছে।
এদিন রাত ২টো বাজার ঠিক মিনিট পাঁচেক আগে উতক্ষেপণ হবে না বলে সিদ্ধান্ত নেয় ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো।
কবে ফের এখ উৎক্ষেপণ হবে তার দিনক্ষণও সম্ভবত এদিন ইসরোর তরফে ঘোষণা করা হবে।
প্রযুক্তিগত বাধার কারণেই এই অভিযান আপাতত পিছিয়ে দিতে হল বলে সাংবাদিক সম্মেলন করে জানাল ইসরো।
কবে এই অভিযান হবে তা পরে জানানো হবে বলেও ইসরোর তরফে জানানো হয়েছে।
Oneindia এর ব্রেকিং নিউজের জন্য . সারাদিন ব্যাপী চটজলদপান.
Allow Notifications
You have already subscribed