ভূয়ো ইনপুট ক্রেডিট ক্লেইম রুখতে চিরুনি তল্লাশি চালাবে কেন্দ্র, আর কী জানালেন অর্থসচিব
জিএসটি চালুর একবছরের মাথায় কেন্দ্র জানালো কর ফাঁকি রুখতে তারা এবার ইনপুট ক্রেডিট ক্লেইম-এ চিরুনি তল্লাশি চালাবে।
জিএসটি চালুর একবছরের মাথায় কর ফাঁকি রুখতে আরও কড়া হচ্ছএ কেন্দ্রীয় সরকার। সরকারের রাজস্ব সংগ্রহ বাড়াতে তারা এবার তথ্য প্রযুক্তির সাহায্যে ইনপুট ক্রেডিট ক্লেইম-এ চিরুনি তল্লাশি চালাবে। এতে কেন্দ্রের রাজস্ব সংগ্রহ বাড়বে বলে দাবি করেন কেন্দ্রীয় অর্থসচিব হাসমুখ আধিয়া।
জিএসটি এক বছর পুর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে কেন্দের অর্থসচিব হাসমুখ আধিয়া জানিয়েছেন প্রতিমাসে ট্য়াক্স লায়াবিলিটি পাঁচ লক্ষ কোটি টাকার হলেও রাজস্ব সংগৃহিত হয় মাত্র ১ লক্ষ কোটি টাকার। বাকি ৪ লক্ষ কোটি টাকা চলে যায় ইনপুট ক্রেডিট ক্লেইম মেটাতে।
তবে এই ক্লেইমের মধ্যেও ইনেক জালিয়াতি থাকে। সেই জালিয়াতি ধরতেই এবার কেন্দ্র তথ্য প্রযুক্তির সাহায্য নেবে বলে জানিয়েছেন আধিয়া। তথ্য প্রযুক্তির সাহায্যে ইনভয়েস মিলিয়ে অনায্য ক্লেইমগুলিকে সনাক্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। হাসমুখ আধিয়া বলেন, 'হয়ত দেখা গেল ১০ শতাংশ মিথ্যে দাবি রয়েছে। তাহলেও আমাদের রাজস্ব ৪০ হাজার কোটি টাকা বৃদ্ধি পাবে।'
মঙ্গলবারই জিএসটি চালুর একবছর পূর্ণ হচ্ছে। বাসমুখ আধিয়া আরও জানিয়েছেন ২০১৯-এর ১ জানুয়ারি থেকেই কেন্দ্র নতুন জিএসটিআর চালু করবে। এবছরের অক্টোবর মাস থেকেই তার পাইলট প্রোজেক্ট চালু হয়ে যাবে। এছাড়া প্রাকৃতিক গ্যাস ও জ্বালানি তেলকেও জিএসটির অন্তরভুক্ত করা হবে বলে জানান তিনি। এবিষয়টি নিয়ে জিএসটি কাউন্সিলেও আলোচনা হচ্ছে।
জিএসটি চালুর একবছরের মাথায় কর ফাঁকি রুখতে আরও কড়া হচ্ছএ কেন্দ্রীয় সরকার। সরকারের রাজস্ব সংগ্রহ বাড়াতে তারা এবার তথ্য প্রযুক্তির সাহায্যে ইনপুট ক্রেডিট ক্লেইম-এ চিরুনি তল্লাশি চালাবে। এতে কেন্দ্রের রাজস্ব সংগ্রহ বাড়বে বলে দাবি করেন কেন্দ্রীয় অর্থসচিব হাসমুখ আধিয়া।
জিএসটি এক বছর পুর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে কেন্দের অর্থসচিব হাসমুখ আধিয়া জানিয়েছেন প্রতিমাসে ট্য়াক্স লায়াবিলিটি পাঁচ লক্ষ কোটি টাকার হলেও রাজস্ব সংগৃহিত হয় মাত্র ১ লক্ষ কোটি টাকার। বাকি ৪ লক্ষ কোটি টাকা চলে যায় ইনপুট ক্রেডিট ক্লেইম মেটাতে।
তবে এই ক্লেইমের মধ্যেও ইনেক জালিয়াতি থাকে। সেই জালিয়াতি ধরতেই এবার কেন্দ্র তথ্য প্রযুক্তির সাহায্য নেবে বলে জানিয়েছেন আধিয়া। তথ্য প্রযুক্তির সাহায্যে ইনভয়েস মিলিয়ে অনায্য ক্লেইমগুলিকে সনাক্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। হাসমুখ আধিয়া বলেন, 'হয়ত দেখা গেল ১০ শতাংশ মিথ্যে দাবি রয়েছে। তাহলেও আমাদের রাজস্ব ৪০ হাজার কোটি টাকা বৃদ্ধি পাবে।'
মঙ্গলবারই জিএসটি চালুর একবছর পূর্ণ হচ্ছে। বাসমুখ আধিয়া আরও জানিয়েছেন ২০১৯-এর ১ জানুয়ারি থেকেই কেন্দ্র নতুন জিএসটিআর চালু করবে। এবছরের অক্টোবর মাস থেকেই তার পাইলট প্রোজেক্ট চালু হয়ে যাবে। এছাড়া প্রাকৃতিক গ্যাস ও জ্বালানি তেলকেও জিএসটির অন্তরভুক্ত করা হবে বলে জানান তিনি। এবিষয়টি নিয়ে জিএসটি কাউন্সিলেও আলোচনা হচ্ছে।