করোনা সংক্রমণের প্রবাহ রুখতে রাজ্যগুলিকে এবার বিশেষ নির্দেশ কেন্দ্রের
দেশে আক্রান্তের সংখ্যা ইতিমধ্যেই ছাড়িয়েছে ৯০ লক্ষের গণ্ডি৷ এরই মধ্যে ফের এদিন দেশে ফের বাড়ল দৈনিক সংক্রমণ ও মৃত্যু। এই পরিস্থিতি রাজ্যগুলিকে করোনা পরীক্ষা বাড়ানোর নির্দেশ দিল কেন্দ্র। এদিন এই সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের নির্দেশিকা পাঠানো হয় সব রাজ্যগুলিকে।
টীকা বণ্টন নিয়ে বৈঠক
এদিকে করোনা ভাইরাসের প্রতিষেধক তৈরি ও জনসাধারণে তা বণ্টন নিয়ে প্রথম সারির আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী৷ করোনা ভ্যাকসিন বানাতে ভারতের পরিকল্পনা ও সাধারণ মানুষের কাছে তা কীভাবে পৌঁছানো হবে, তা নিয়ে গতকাল নীতি আয়োগের কেন্দ্রীয় দলের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি৷
যা সব নিয়ে আলোচনা হয় বৈঠকে
পরে প্রধানমন্ত্রী টুইট করে লেখেনন, 'ভারতের ভ্যাকসিন নিয়ে পরিকল্পনা ও কীভাবে তা বণ্টন করা হবে তার পর্যালোচনা বৈঠক হল৷ ভ্যাকসিন তৈরির অগ্রগতি, প্রয়োজনীয় ছাড়পত্র সমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে৷' এদিকে এছাড়া আরও অনেক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে৷ যেমন- ভ্যাকসিন দেওয়ার ক্ষেত্রে কোন জনগোষ্ঠীকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে, স্বাস্থ্যকর্মীদের অগ্রাধিকার, কোল্ড-চেন পরিকাঠামোর উন্নতি, টীকা প্রয়োগকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি ও প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়া ইত্যাদি৷
ভারতে পাঁচটি ভ্যাকসিন অ্যাডভান্স স্টেজে আছে
একাধিক ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থা করোনা ভ্যাকসিন তৈরির কাজে যুক্ত৷ প্রতিষেধক বাজারে আনার বিষয়ে বেশ কয়েকটি সংস্থা শেষ ধাপে থাকার দাবি করেছে৷ এক বিবৃতিতে সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, 'ভারতে পাঁচটি ভ্যাকসিন অ্যাডভান্স স্টেজে আছে৷ তার মধ্যে চারটি ফেজ দ্বিতীয় /তৃতীয় ধাপে আছে ও একটি প্রথম/দ্বিতীয় ধাপে আছে৷ বাংলাদেশ, মায়ানমার, কাতার, ভুটান, সুইৎজারল্যান্ড, বাহারিন, অস্ট্রিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার মতো দেশ ভারতের ভ্যাকসিন তৈরিতে অংশীদারিত্ব করতে আগ্রহী৷'
চাণক্য চালে কুপোকাত প্রশান্ত কিশোর? তামিল রাজনীতিতে গেরুয়া রেখা আঁকলেন অমিত শাহ