করোনা মোকাবিলায় পশ্চিমী দেশগুলির সঙ্গে তুলনা, চাঞ্চল্যকর দাবি কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য কর্তার
ভারতে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৩৯৬। প্রতিদিনই আক্রান্তের সংখ্যা আগের দিনকে ছাপিয়ে যাচ্ছে। রবিবার সর্বোচ্চ ৮১ জনের দেহে ভাইরাসের হদিশ পাওয়া গিয়েছে।
ভারতে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৩৯৬। প্রতিদিনই আক্রান্তের সংখ্যা আগের দিনকে ছাপিয়ে যাচ্ছে। রবিবার সর্বোচ্চ ৮১ জনের দেহে ভাইরাসের হদিশ পাওয়া গিয়েছে। ইতিমধ্যেই পরিস্থিতির মোকাবিলায় দেশের ৮০ শহরে লকডাউনের কথা ঘোষণা করা হয়েছে। পাশাপাশি স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, যেসব জায়গায় সংক্রমণের প্রবণতা বেশি, সেই সব জায়গা লকডাউন করে দিতে।
রাজ্যে রাজ্যে লকডাউন নির্দেশিকা
রবিবার
সরকার
দেশের
৭৫
টি
জেলায়
লকডাউনের
কথা
ঘোষণা
করেছে।
ট্রেন,
মেট্রো
এবং
আন্তঃরাজ্য
বাস
চলাচল
৩১
মার্চ
পর্যন্ত
বন্ধ
করার
কথাও
ঘোষণা
করেছে
সরকার।
দিল্লিতেও
লকডাউন
নির্দেশিকা
জারি
করা
হয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী
অরবিন্দ
কেজরিওয়াল
সব
জরুরি
পরিষেবা
বাদ
দিয়ে
৩১
মার্চ
পর্যন্ত
লকডাউনের
কথা
ঘোষণা
করেছেন।
দিল্লির
সঙ্গে
হরিয়ানা,
উত্তর
প্রদেশের
বর্ডারও
সিল
করে
দেওয়া
হয়েছে।
শুধু
দিল্লিতেই
নয়,
এদিন
২৩
মার্চ
থেকে
লকডাউনের
কথা
ঘোষণা
করে
হয়েছে
পঞ্জাব,
রাজস্থান,
অরুণাচল
প্রদেশ,
বিহার,
পশ্চিমবঙ্গ
ও
উত্তরাখণ্ডে।
গুজরাতের
আহমেদাবাদ,
সুরাত,
রাজকোট
এবং
ভদোদরার
লকডাউনের
কথা
ঘোষণা
করা
হয়েছে।
লকডাউন
ঘোষণা
করা
হয়েছে
উত্তর
প্রদেশের
১৫
জেলায়।
পশ্চিমবঙ্গে লকডাউন
পশ্চিমবঙ্গে প্রতিটি জেলারও কোথাও না কোথাও লকডাউন করার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। তবে জেলা সদর এবং পুরসভা এলাকাগুলিকে এই লকডাউন নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। যা আপাতত বলবত থাকবে ২৭ মার্চ পর্যন্ত।
পরিকাঠামো নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের দাবি
তবে বিশ্বে জনসংখ্যার নিরিখে চিনের পরেই ভারত। এমন জনবহুল দেশে পরিস্থিতির মোকাবিলায় পরিকাঠামো কতটা রয়েছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। যদিও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য আধিকারিক বলরাম ভার্গমেব দাবি সারা দেশে একই দিনে ১০ হাজার করোনা পরীক্ষার পরিকাঠামো রয়েছে। আর সপ্তাহে করা যাবে ৫০ থেকে ৭০ হাজার।
ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানির থেকে ভাল পরিকাঠামো
এই স্বাস্থ্যকর্তা আরও দাবি করেছেন ভারতের পরিকাঠামো ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানির থেকে ভাল। তবে তাঁর উপদেশ সংক্রমণ সন্দেহ হলেই পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। তাঁর মতে এই মুহুর্তে সব থেকে বেশি প্রয়োজন চেন ব্রেক করা।