মহারাষ্ট্র, কেরলে সংক্রমণ বৃদ্ধি হাত নেই নব স্ট্রেনের, জোরালো দাবি কেন্দ্রী স্বাস্থ্য অধিকর্তার
মহারাষ্ট্র,কেরলে সংক্রমণ বৃদ্ধি হাত নেই নব স্ট্রেনের, জোরালো দাবি কেন্দ্রী স্বাস্থ্য অধিকর্তার
টিকা
আগমণেও
যে
গোটা
দেশজুড়ে
কোনোভাবেই
কমছে
না
করোনা
ভয়
তা
গত
কয়েকদিনে
দেশের
সামগ্রিক
চিত্র
থেকেই
পরিষ্কার।
ইতিমধ্যেই
করোনা
দ্বিতীয়
ঢেউ
আছড়ে
পড়েছে
বেশ
কিছু
রাজ্যে।
ঢুকে
পড়েছে
ব্রিটেন,
দক্ষিণ
আফ্রিকা,
ব্রাজিলের
নয়া
করোনা
স্ট্রেন।
এদিকে
নতুন
করোনা
স্ট্রেনের
দেখা
মিলেছে
কেরল,
মহারাষ্ট্রের
মতো
করোনা
তালিকায়
শীর্ষে
থাকা
রাজ্যগুলিতেও।
যদিও
এর
সঙ্গে
নতুন
করে
সংক্রমণ
বৃদ্ধির
কোনও
যোগ
নেই
বলে
দাবি
করলেন
নীতি
আয়োগের
অন্যতম
প্রধান
সদস্য
(স্বাস্থ্য)
ডাঃ
ভি.কে.
পাল।
মঙ্গলবারই তাঁকে এই মন্তব্য করতে দেখা যায়। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, মঙ্গলবার পর্যন্ত দক্ষিণী রাজ্য কেরলে মোট সক্রিয় করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ছিল ৫৫ হাজার ৭৫২। মহারাষ্ট্রে ৫৪ হাজার ৩০৬। যা বর্তমানে ভারতে মোট সক্রিয় রোগীর সংখ্যার প্রায় ৭৫ শতাংশ। আর এখানেই বাড়ছিল উদ্বেগ। অনেকেই মনে করেন নব স্ট্রেনের আগমণের জেরেই এই দুই রাজ্যে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। এমনকী বাংলার ক্ষেত্রেও দ্বিতীয় পর্যায়ে বড়সড় করোনা সংক্রমণের আশঙ্কা প্রকাশ করেন স্বাস্থ্য আধিকারিকেরা।
যদিও নব স্ট্রেনের সঙ্গে সংক্রমণ বৃদ্ধির আপাত দৃষ্টিতে কোনও সম্পর্ক নেই বলেই জানালেন ভি.কে পাল। এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ের কথা তোলেন তিনি। তাঁকে বলতে শোনা যায়, “ একাধিক গবেষণা শেষেই আমরা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছি। এমনকী জিনমো সিকোয়েন্সিংয়ের ক্ষেত্রেও আমরা এই ধরনের কোনও প্রমাণ পাইনি। পাশাপাশি ব্রিটেন থেকে আগত নয়া করোনার ভারতে প্রবেশের পরেও আমরা লাগাতার পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাই কিন্তু তারপরেও এখনই বলা যাচ্ছে না নব স্ট্রেনেই কারণেই সংক্রমণ বাড়ছে।”
জয়ললিতার জন্মবার্ষিকীতে ডিএমকে-কে হারানোর ডাক, পালানিস্বামীকে চাপে রেখে নয়া রণকৌশল শশীকলার