তেরঙ্গা ওড়ান, দেশবাসীর মধ্যে 'হর ঘর তেরঙ্গা কর্মসূচির উৎসাহ জাগান, রাজ্যগুলিকে বার্তা কেন্দ্রের
তেরঙ্গা ওড়ান, দেশবাসীর মধ্যে 'হর ঘর তেরঙ্গা কর্মসূচির উৎসাহ জাগান, রাজ্যগুলিকে বার্তা কেন্দ্রের
গোটা দেশে উদযাপিত হবে স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি। বড় করে এই স্বাধীনতা দিবস উদযাপনের পরিকল্পনা নিয়েছে মোদী সরকার। ১৫ অগাস্ট থেকে শুরু করে ১ বছর ধরে নানা অনুষ্ঠান চলবে গোটা দেশে। শুরুতেই হর ঘর তেরঙ্গা কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়েছে। তাতে ১৪ এবং ১৫ অগাস্ট এই দুই দিন দেশের প্রতিটি ঘরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার বার্তা দেওয়া হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মনকি বাত অনুষ্ঠানে প্রথম এই কর্মসূচির কথা ঘোষণা করেন। স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসবের প্রথম বড় কর্মসূচি হতে চলেছে এটি। এতে দেশের জাতীয় পতাকার প্রতি সাধারণ মানুষ এবং পরবর্তী প্রজন্মের সম্মান এবং মর্যাদা বাড়ােনাই মূল উদ্দেশ্য। তার পাশাপাশি দেশের স্বাধীনতার জন্য যাঁরা প্রাণ দিয়েছে সেই শহিদ বীরদের প্রতিও সম্মান জানােনা হবে। কারণ তাঁরাই প্রথম দেশের জাতীয় পতাকার জন্য আত্মবলিদান দিয়েছেন। কাজেই এই কর্মসূিচ সবচেয়ে বড় করে উৎযাপন করার তোরজোর শুরু হয়ে গিয়েছে।
হাতে মাত্র আর কয়েকটা দিন। তার পরেই স্বাধীনতা দিবস। ১৪ অগাস্ট থেকেই পুরো দমে শুরু হয়ে যাবে স্বাধীনতা দিবসের উদযাপন। যার সূচনাই হবে হর ঘর তেরঙ্গা। আর তাতে যাতে দেশের সব নাগরিক অংশ নেয় তার জন্য রাজ্যগুলিকে বিশেষ বার্তা দিয়েছে কেন্দ্রে। আগামী ১৪ এবং ১৫ অগাস্ট হর ঘর তেরঙ্গা কর্মসূচি যাতে সফল হয় তার জন্য বার্তা দেওয়া হয়েছে। বেশি করে এই কর্মসূচি িনয়ে জন মানসে প্রচার করার বার্তা দেওয়া হয়েছে।
'হর ঘর তেরঙ্গা নয় নিশান সাহিব ওড়ান', শিখ সাংসদের বার্তায় বিতর্ক চরমে
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানােনা হয়েছে। জাতীয় পতাকা নিয়ে জনমানসে সচেতনতা গড়ে তুলতেই এই বার্তা দেওয়া হয়েছে। ১৪-১৫ অগাস্ট দেশের সরকারি দফতরে জাতীয় পতাকা উড়বে। তার সঙ্গে ঘরে ঘরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। গোটা দেশে সব রাজ্যে ১৪ এবং ১৫ অগাস্ট এই কর্মসূচির ডাক দিয়েছে মোদী সরকার।