Click it and Unblock the Notifications
Just In
-
-
-
-
Don't Miss
-
রান্না শেষ? কাটা সবজির খোসা ফেলবেন না, এই গরমে উজ্জ্বল ত্বক পেতে এর বিকল্প নেই -
আইপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে উচ্ছ্বসিত তামান্না ও রশ্মিকা, পছন্দের ২ ক্রিকেটারেও পুরো মিল -
গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ নতুন ফিচার নিয়ে হাজির এয়ারটেল, কীভাবে কাজ করবে?
কৃষি বিল নিয়ে হইচইয়ের মাঝেই লোকসভায় পেশ শ্রম বিল, বিরোধিতায় সরব কংগ্রেস
এনডিএ সরকারের প্রস্তাবিত কৃষি বিল লোকসভায় পাশ হলেও তা নিয়ে বিতর্ক জারি রয়েছে। এরই মাঝে শ্রম আইনের আওতায় পরিযায়ী শ্রমিকদের আওতা প্রসারিত করার লক্ষ্যে বেশ কয়েকটি বিল পেশ করা হয় লোকসভায়। এদিন লোকসভায় শ্রম মন্ত্রী সন্তোষ কুমার গাঙ্গওয়ার এদিন অকুপেশনাল সেফটি বা কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষা, হেল্থ অ্যান্ড ওয়ার্কিং কন্ডিশন কোড, ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশন কোড এবং সোশ্যাল সিকিউরিটি বা সামাজিক সুরক্ষা, ২০২০ বিল তিনটি উপস্থাপন করেন।
লোকসভায় পেশ তিনটি শ্রম বিল
এদিন লোকসভায় শ্রম মন্ত্রী সন্তোষ কুমার গাঙ্গওয়ার এদিন অকুপেশনাল সেফটি বা কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষা, হেল্থ অ্যান্ড ওয়ার্কিং কন্ডিশন কোড, ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশন কোড এবং সোশ্যাল সিকিউরিটি বা সামাজিক সুরক্ষা, ২০২০ বিল তিনটি উপস্থাপন করেন। গতবছরও এই সংক্রান্ত বিলগুলি পেশ করা হয়েছিল লোকভায়। সেই বিলগুলি প্রত্যাহার করে এই নতুন চারটি বিল পেশ করা হয় সংসদে।
কী বলেন শ্রম মন্ত্রী সন্তোষ কুমার?
কেন্দ্রীয় শ্রম মন্ত্রী সন্তোষ কুমার গাঙ্গওয়ারের বক্তব্য, মোট ২৯টি আইনকে সম্মিলিত করে এই চারটি কোডে যোগ করা হয়েছে। এর আগে ২০১৯ সালে সংসদে পাশ হয়েছিল মজুরি সংক্রান্ত বিলটি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আরও জানান, ৬ হাজার জন ওনলাইনে এই কোডগুলির বিষয়ে নিজদের মতামত কেন্দ্রকে জানিয়েছে।
১৭৭টি সংশোধনকে মেনে নতুন বিল পেশ
গতবছরের যেই বিলগুলি প্রত্যাহার করা হয়েছিল সেগুলিকে স্ট্যান্ডিং কমিটিতে পাঠানো হয়েছিল। সেই কমিটিতে এই বিলগুলো নিয়ে বিস্তর আলোচনার পর মোট ২৩৩টি সংশোধন প্রস্তাবিত হয়েছিল। সেই প্রস্তাবনাগুলির মধ্যে থেকে ১৭৭টি সংশোধনকে মেনে নতুন করে এই নতুন বিলগুলি সংসদে পেশ করা হল।
বিরোধিতায় সরব কংগ্রেস
তবে এই বিল পেশের পর এর বিরোধিতায় সব থেকে বেশি সরব হন কংগ্রেসের শশী শারুর এবং মণীশ তিওয়ারী। থারুরের বক্তব্য, অসংগঠিত খাত কর্মীদের স্বার্থ রক্ষার জন্য নির্দিষ্ট বিধানসমূহ এই বিলগুলিতে নেই। তাছাড়া আন্তঃরাজ্য পরিযায়ী শ্রমিকদের স্বার্থের কথা ভেবেও কোনও ধারা রাখা হয়নি এই বিলগুলিতে। মণীশ তিওয়ারিও প্রায় একই সুরে বিরোধিতা করে বলেন, এই বিলগুলি শ্রমিকদের স্বার্থের পরিপন্থী। এতে মহিলা কর্মীদের কথা ভেবে কোনও ধারা জুড়ে দেওযা হয়নি, যা হতাশাজনক।
