ভোটের ফল বেরনোর আগেই স্বস্তি! অখিলেশ মুলায়মকে রেহাই দিল সিবিআই
আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন মামলায় বড় স্বস্তি পেলেন উত্তর প্রদেশের প্রাক্তন দুই মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব এবং মুলায়ম সিং যাদব। এদিন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে তাঁদের ক্লিনচিট দেওয়া হয়েছে।
আয়ের
সঙ্গে
সঙ্গতিহীন
মামলায়
বড়
স্বস্তি
পেলেন
উত্তর
প্রদেশের
প্রাক্তন
দুই
মুখ্যমন্ত্রী
অখিলেশ
যাদব
এবং
মুলায়ম
সিং
যাদব।
এদিন
কেন্দ্রীয়
তদন্তকারী
সংস্থার
তরফে
তাঁদের
ক্লিনচিট
দেওয়া
হয়েছে।
সুপ্রিম
কোর্টে
দেওয়া
হলফনামায়
সিবিআই
জানিয়েছে,
এই
মামলায়
অনুসন্ধান
বন্ধ
করে
দেওয়া
হয়
২০১৩-র
অগাস্টে।
আয়ের
সঙ্গে
সঙ্গতিহীন
মামলায়
সিবিআইকে
স্টেটাস
রিপোর্ট
জমা
দিতে
বলা
হয়েছিল।
তবে
হলফনামায়
সিবিআই
জানিয়েছে,
সুপ্রিম
কোর্টের
তরফ
থেকে
এক্ষেত্রে
তাদেরকে
কোনও
মামলা
দায়ের
করতে
বলা
হয়নি।
মুলায়ম
সিং
যাদব
আগেই
জানিয়েছিলেন,
কংগ্রেস
কর্মকর্তা
বিশ্বনাথ
চতুর্বেদী
তাঁর
এবং
তাঁর
পরিবারের
বিরুদ্ধে
মামলা
দায়ের
করেছিলেন
২০০৫
সালে।
কিন্তু
আয়কর
দফতর
কিংবা
সিবিআই
এই
মামলায়
কোনো
কিছুই
পায়নি।
মুলায়মের
আরও
অভিযোগ
ছিল
সাধারণ
নির্বাচনের
আগে
তাঁর
এবং
তাঁর
পরিবারকে
কালিমালিপ্ত
করতেই
কংগ্রেস
কর্মকর্তা
পুরনো
একটি
মামলা
তুলে
ধরেছিলেন।
বিশ্বনাথ
চতুর্বেদী
২০০৫
সালে
সর্বোচ্চ
আদালতে
একটি
জনস্বার্থ
মামলা
দায়ের
করেছিলেন।
তাতে
করা
আবেদনে
বলা
হয়েছিল,
আদালত
সিবিআইকে
নির্দেশ
দিক,
মুলায়ম,
অখিলেশ,
তাঁর
স্ত্রী
ডিম্পল
এবং
ছোট
ছেলে
প্রতীকের
বিরুদ্ধে
দুর্নীতি
প্রতিরোধ
আইনে
মামলা
দায়ের
করতে।
কেননা
তাঁর
অভিযোগ
ছিল,
অনেক
অজানা
সূত্রে
থেকে
পরিবারের
আয়
করছে।
ক্ষমতা
ব্যবহার
করেই
তা
করা
হচ্ছে
বলে
অভিযোগ
করেছিলেন
তিনি।
সর্বোচ্চ
আদালত
২০০৭-এর
১
মার্চ
সিবিআইকে
নির্দেশ
দিয়েছিল,
অভিযোগ
তদন্ত
করে
দেখতে।
২০১২
সালে
আদের
আদেশের
বিরুদ্ধে
রিভিউ
পিটিশন
দাখিল
করেছিলেন
অখিলেশ
ও
মুলায়ম।
যদিও
আদালত
তা
খারিজ
করে
দেয়।
পাশাপাশি
সিবিআইকে
নির্দেশ
দেয়
তদন্ত
চালিয়ে
যেতে।
একইসঙ্গে
সর্বোচ্চ
আদালত
সিবিআইকে
নির্দেশ
দেয়
মামলা
সম্পর্কে
স্টেটাস
রিপোর্ট
জমা
দিতে।
২০১৯-এর
২৫
মার্চ
সর্বোচ্চ
আদালত
সিবিআইকে
নির্দেশ
দেয়
দুই
সপ্তাহের
মধ্যে
তাদের
রিপোর্ট
জমা
দিতে।