ব্যাপমকাণ্ডে রাতারাতি ২০ জন অফিসারকে 'বদলি' করল সিবিআই, উঠছে প্রশ্ন
২০১৩ সালের ব্যাপমকাণ্ড সারা দেশে সাড়া ফেল দিয়েছিল। বিজেপি শাসিত মধ্যপ্রদেশে এন্ট্রান্স পরীক্ষায় ভর্তির কেলেঙ্কারি ঘিরে এই ঘটনায় ১৩ টি আলাদা আলাদা পরীক্ষায় কেলেঙ্কারির খবর মেলে।
২০১৩ সালের ব্যাপমকাণ্ড সারা দেশে সাড়া ফেল দিয়েছিল। বিজেপি শাসিত মধ্যপ্রদেশে এন্ট্রান্স পরীক্ষায় ভর্তির কেলেঙ্কারি ঘিরে এই ঘটনায় ১৩ টি আলাদা আলাদা পরীক্ষায় কেলেঙ্কারির খবর মেলে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত বহুজনের মৃত্যু ঘিরেও দানা বাঁধতে থাকে রহস্য। তদন্তভার ওঠে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইএর হাতে। এবার সেই সিবিআই ভোপালে ব্যাপমকাণ্ডের কেলেঙ্কারিতে তদন্তকারী ব্রাঞ্চ থেকে ২০ জন অফিসারকে বদলি করল।
দেশের অন্যতম বড় কেলেঙ্কারির ঘটনায়, রাতারাতি , একই দিনের মধ্যে ২০ জন অফিসারের বদলি নিঃসন্দেহে একটি বড় ঘটনা। যা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে বিভিন্ন মহল। এই ২০ জন অফিসারকে নয়াদিল্লির অ্যান্টি করাপশন বিভাগে বদলি করে দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে সিবিআই, ১০০ জন অফিসারকে ভোপালের প্রফেসারর্স কলোনি অফিসে নিয়োগ করে। সেখানে সেকানে ডিআইজি, এএসপি, ডিএসপি , ইন্সপেক্টর পদাধীকারী একাধিক অফিসার ছিলেন। গত ছয় মাসে, ভোপালের সেই অফিস থেকে প্রায় ৭০ শতাংশ কর্মীকে সরিয়ে নিয়েছে সিবিআই । তবে তারই মধ্যে যাবতীয় প্রশ্ন উঠছে ব্য়াপম কাণ্ডে এই ব্যাপক হারে অফিসারদের রাতারাতি বদলি করার নেপথ্য কারণ নিয়ে। কংগ্রেসের দাবি এখনও পর্যন্ত সিবিআই বহু অভিযুক্তকেই ক্লিনচিট দিয়ে দিয়েছে। কংগ্রেসের আরও দাবি, ভোপালে ব্যাপমকাণ্ডের তদন্তকারী ব্রাঞ্চ সম্ভবত বন্ধ হতে চলেছে।