বিয়ের পর মহিলাদের 'জাত' বদল হলে 'সংরক্ষণ'-এর সুবিধা পাওয়া প্রসঙ্গে যা জানাল সুপ্রিম কোর্ট
একজন ব্য়ক্তির জাত , তাঁর জন্মগত বিষয়। সেটি কখনওই পরিবর্তিত হতে পারে না , এমন কি বিয়ের পরও তা পরিবর্তিত হতে পারবে না। জানাল সুপ্রিমকোর্ট।
একজন ব্য়ক্তির জাত , তাঁর জন্মগত বিষয়। সেটি কখনওই পরিবর্তিত হতে পারে না , এমন কি বিয়ের পরও তা পরিবর্তিত হতে পারবে না। জানাল সুপ্রিমকোর্ট। এক শিক্ষিকা, বিয়ের পর জাত পরিবর্তনের ফলে, উপজাতি সংরক্ষণের সুবিধা নিয়ে চাকুরিতে যোগ দেওয়া সংক্রান্ত মামলায় এই কথা জানিয়েছে দেশের সর্বোচ্চ আদালত।
সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতি অরুণ মিশ্র ও এম এম শান্তনাগৌড়ার বেঞ্চ জানিয়েছে, এই মামলার কেন্দ্রীয় চরিত্র ওই শিক্ষিকা সংরক্ষণের সমস্ত সুবিধা নিয়ে যেভাবে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের ভাইস প্রিন্সিপাল পদে রয়েছেন, তা তিনি থাকার যোগ্য নন। আদালত জানিয়েছে, ওই মহিলা উচ্চ জাতে জন্মগ্রহণ করে বিয়ের পর নিম্ন জাতের অন্তর্ভুক্ত হয়ে ,সংরক্ষণের ভুল সুবধা নিয়েছেন।
উল্লেখ্য, ওই মহিলা ১৯৯১ সালে উত্তরপ্রদেশের বলন্দরশহরের ম্যাজিস্ট্রেটকে দিয়ে তাঁর কাস্ট সার্টিফিকেট বা জাতের সংশাপত্র স্বাক্ষর করিয়েছেন। আর তসেই সংশাপত্তের দ্বারাই তিনি যোগ দেন কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের মতো দেশের প্রথম সারির স্কুলে। এরপর তাঁর সত্যি সামনে আসায় , শুরু হয় মামলা , আর তদন্ত। এরপর সুপ্রিমকোর্টের দ্বারস্থ হন ওই শিক্ষিকা।