বিশ্বের সব থেকে বেশি হৃদরোগে মৃত্যু হবে ভারতে! সময় উল্লেখ করে সতর্ক করলেন প্রখ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ
সারা বিশ্বে (world) হৃদরোগ ( cardio vascular disease) অন্যতম চিন্তার কারণ। আর এর মধ্যে ভারত (india) সবার আগে। ২০৩০ সাল নাগাদ হৃদরোগে বিশ্বের সর্বাধিক মৃত্যু হবে ভারতে। প্রতি চার মৃত্যুর মধ্যে ১ জনের মৃত্যুর কারণ হবে
সারা বিশ্বে (world) হৃদরোগ ( cardio vascular disease) অন্যতম চিন্তার কারণ। আর এর মধ্যে ভারত (india) সবার আগে। ২০৩০ সাল নাগাদ হৃদরোগে বিশ্বের সর্বাধিক মৃত্যু হবে ভারতে। প্রতি চার মৃত্যুর মধ্যে ১ জনের মৃত্যুর কারণ হবে হৃদরোগ। এমনটাই জানিয়েছেন প্রখ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সিএন মঞ্জুনাথ।
পরিস্থিতি মোকাবিলার আহ্বান
এনসিওরিং
হেলদি
ওয়ার্কফোর্স
শীর্ষক
সর্বভারতীয়
এক
আলোচনা
চক্রে
শ্রী
জয়দেব
ইনস্টিটিউট
অফ
কার্ডিওভাসকুলার
সায়েন্সেস
অ্যান্ড
রিসার্চের
ডিরেক্টর
মঞ্জুনাথ
পরিস্থিতির
মোকাবিলায়
সামগ্রিক
সমন্বিত
পদ্ধতির
আহ্বান
জানিয়েছেন।
এর
জন্য
দায়ী
করা
হয়েছে
জীবনযাপন,
ডায়াবেটিস,
মদ্যপান,
ধূমপান
এবং
উচ্চ
রক্তচাপকে।
তবে
সাম্প্রতিক
সময়ে
দেখা
গিয়েছে,
করোনা
হার্টে
প্রবেশ
করতে
পারও
ও
তার
অভ্যন্তরীণ
আবরণকে
সংক্রমিত
করতে
পারে।
যার
জেরে
হার্ট
অ্যাটাক
হতে
পারে।
তরুণ ও মাঝবয়সীদের মধ্যে হৃদরোগের সমস্যা বাড়ছে
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ সিএন মঞ্জুনাথ বলেছেন, বর্তমান সময়ে তরুণ ও মধ্যবয়সীদের মধ্যে হৃদরোগের সমস্যা বাড়ছে। শ্বাসযন্ত্রের অসুস্থতা ও হৃদরোগের কারণে তরুণদের মধ্যে মৃত্যু বাড়ছে। যা উদ্বেগজনক বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। এর মোকাবিলায় তিনি স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট ওবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার অভ্যাস গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন। অন্যদিকে ইন্ডিয়ান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন বলেছে হৃদরোগ অন্য জনগোষ্ঠীর তুলনায় ভারতীয়দের আগেই আক্রমণ করে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে পশ্চিমের দেশগুলির তুলনায় ভারতীয়রা অন্তত ১০ বছর আগে হৃদরোগে ভুগে থাকেন।
চিকিৎসকদের দুদিনের সম্মেলন
হ্যালের সিএমডি মাধবন দুদিনের সম্মেলনের উদ্বোধন করেছিলেন। যা রবিবার শেষ হয়েছে। তবে এই সম্মেলনের মাধ্যমে হ্যালের চিকিৎসকরা একসঙ্গে সামনা-সামনি মিলিত্ হতে পেরেছিলেন। তাঁদের ধারণা বিনিময় করেছেন, তাঁদের গবেষণার পথও প্রশস্ত হয়েছে। হ্যালের সিএমডি মাধবন বলেছেন, তাঁদের চিকিৎসকরা বিশেষজ্ঞের ইনপুট পেয়েছেন। আরও ভাল পরিষেবা দেওয়ার জন্য তাঁদের জ্ঞানের ভাণ্ডার সমৃদ্ধ করেছেন। পাশাপাশি তিনি কোভিড মহামারীর সময়ে চিকিৎসক ও কর্মীদের প্রচেষ্টাকে স্বাগত জানিয়েছেন।
বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা হ্যালের চিকিৎসকদের উদ্দেশে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। এঁদের মধ্যে বেঙ্গালুরু নিমহ্যান্সের সেন্টার ফর পাবলিক হেলথের এপিডেমিওলজির অ্যাডিশনাল প্রফেসর গৌতম মেলু সুকুমার নন কমিউনিকেবল ডিজিজেস ইন ইনডাস্ট্রিজ নিয়ে, মনিপাল হাসপাতালের কনসালট্যান্ট সার্জিকাল অঙ্কোলজির এবং হেড অ্যান্ড নেক অঙ্কোলজির চিকিৎসক আরপি দেও ক্যানসার ইন দ্য কমিউনিটি নিয়ে, কর্নাটক স্টেট কোভিড ১৯-এর টেকনিক্যাল অ্যাডভাইসরি কমিটির চেয়ারপার্সন এমকে সুদর্শন কোভিড ইন ইন্ডিয়া-আফটার থ্রি ওয়েভস-হোয়াট নেক্সট এবং ফর্টিস হাসপাতালের গণেশ শেনয় ওবেসিটি ম্যানেজমেন্ট স্ট্র্যাটেজিস ফর দিস নিউ এজ এপিডেমিক নিয়ে আলোচনা করেন।
পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে র্যাডার জরিপ, শুরু রাজনৈতিক বিতর্ক