অধ্যাপকের পর এবার আইপিএস-র ভাই! কৃতী ছাত্রের জঙ্গি সংগঠনে যোগ নিয়ে সন্দেহ
অধ্যাপকের পর এবার দক্ষিণ কাশ্মীরের সোপিয়ানের আইপিএস অফিসারের ভাই জঙ্গি সংগঠনে যোগ দিয়েছে বলে সন্দেহ। শ্রীনগরের দ্রাগাদের বাসিন্দা মহম্মদ রফিক মেগনোর ছেলে সামসুল হক মেগনো ২৬ মে থেকে নিখোঁজ।
অধ্যাপকের পর এবার দক্ষিণ কাশ্মীরের সোপিয়ানের আইপিএস অফিসারের ভাই জঙ্গি সংগঠনে যোগ দিয়েছে বলে সন্দেহ। জানা গিয়েছে, শ্রীনগরের দ্রাগাদের বাসিন্দা মহম্মদ রফিক মেগনোর ছেলে সামসুল হক মেগনো ২৬ মে থেকে নিখোঁজ। সূত্রের খবর অনুযায়ী, সামসুল হক মেগনো জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা। কেননা নিখোঁজ হওয়ার পর থেকে তার কোনও খবর এখনও পাওয়া যায়নি।
শ্রীনগরের সরকারি কলেজের জাকুরা ক্যাম্পাস থেকে সামসুল হক ইউনানি মেডিসিন অ্যান্ড সার্জারির ওপর স্নাতকস্তরের পড়াশোনা চালাচ্ছিল। তার দাদা আইপিএস অফিসার।
এসএসপি সোপিয়ানের তরফ থেকে সামসুল হকের জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেওয়ার খবরের সত্যতা স্বীকার করা হয়নি। তিনি সরকারিভাবে এই সংক্রান্ত কোনও খবর পাননি বলেই জানিয়েছেন। অন্যদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পুলিশ অফিসার জানিয়েছেন, সামসুল হকের নিরুদ্দেস হওয়ার খবর পরিবারের তরফ থেকে পুলিশকে জানানো হয়নি।
পুলিশ ঘটনার খোঁজখবর চালাচ্ছে। একইসঙ্গে পরিবারের লিখিত অভিযোগের অপেক্ষায় রয়েছেন তারা।
এর আগে অধ্যাপকই হোক আর কনস্টবলের ছেলে, জঙ্গি সংগঠনে যোগ দিয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে মৃত্যু হয়েছিল তাদের। খানগাড ত্রালের বাসিন্দা হেড কনস্টেবল মহম্মদ মকবুল ভাটের ছেলে আবিদ মকবুল ভাট জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেয়। এবছরের মার্চে একে ৪৭ হাতে তার ছবিও প্রকাশিত হয়। যদিও ত্রালে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে ২৫ মার্চ মারা যায় সে।
অন্যদিকে, কাশ্মীর বিশ্ববিদ্যালয়ের সোসিওলজির অধ্যাপক বছর ৩৩-এর মহম্মদ রফি ভাট জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেওয়ার চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে সোপিয়ানে গুলি যুদ্ধে মারা যায়।