ঝাড়খণ্ডে এবার প্রভাব বিজেপির বিক্ষুব্ধদের! একের পর এক আসনে প্রার্থী হওয়ায় হুঁশিয়ারি দলের
ঝাড়খণ্ডে বিজেপিতে সরকারি প্রার্থীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমে পড়েছেন অনেক নেতাই। তাঁদেরই দল থেকে বহিষ্কারের হুঁশিয়ারি। দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, কোনও নেতা যদি সরকারি প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন, তাহলে তাঁদের বহিষ্কার করা হবে।

বহিষ্কারের হুঁশিয়ারি
রাজ্য বিজেপির সভাপতি লক্ষ্ণণ গিলুয়া বলেছেন, যেসব বিজেপি নেতা দলেরই সরকারি প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন কিংবা প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রচার চালাচ্ছেন, শৃঙ্খলাভঙ্গের জেরে তাদের দল থেকে বহিষ্কার করা হবে। বিজেপির পক্ষ থেকে বিক্ষুব্ধদের হুঁশিয়ারি দিয়ে এটাই প্রথম বক্তব্য। কেননা ইতিমধ্যেই বেশ কিছু সিনিয়র নেতা টিকিট না পেয়ে দলেরই সরকারি প্রার্থীর বিরুদ্ধে নির্বাচনী লড়াইয়ে সামিল হয়েছেন।

মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিক্ষুব্ধ প্রার্থী
বিজেপির এমনই এক বিক্ষুব্ধ নেতার নাম সারু রায়। এবার দল তাঁকে জামশেদপুর পশ্চিম থেকে মনোনয়ন না দেওয়া তিনি জামশেদপুর পূর্ব থেকে মুখ্যমন্ত্রী রঘুবর দাসের বিরুদ্ধে নির্বাটনী লড়াইয়ে সামিল হয়েছেন। এই দুটি আসনেই নির্বাচন ৭ ডিসেম্বর।

একের পর এক নেতা প্রার্থী দলের বিরুদ্ধে
অপর বিক্ষুব্ধ নেতার নাম রাধাকৃষ্ণ কিশোর। তিনি দলের টিকিট না পেয়ে আজসুতে যোগ দিয়েছেন। তিনি ঝাড়খণ্ড বিধানসভায় বিজেপির চিফ হুইপ ছিলেন। তিনি চাতারপুর আসন থেকে বিজেপি সরকারি প্রার্থী পুষ্পা দেবীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সামিল হয়েছেন। ৩০ নভেম্বর সেখানে নির্বাচন হয়ে গিয়েছে।
এছাড়াও দলের টিকিট না পেয়ে যাঁরা অন্য দলে যোগ দিয়েছেন, তাঁরা হলেন, প্রাক্তন মন্ত্রী বৈদ্যনাথ রাম, দলের প্রাক্তন প্রধান তালা মারান্ডী এবং বর্তমান বিধায়ক ফুলচাঁদ মণ্ডল।

দলের মুখপত্রই যখন বিরোধী
শেষ যিনি দলের সরকারি প্রার্থীর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে পড়েছেন তিনি হলেন, রাজ্য বিজেপির মুখপত্র প্রবীন প্রভাকর। তিনি রবিবার ঘোষণা করেছেন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টিতে যোগ দিচ্ছেন। আর যোগ দেওয়ার পরেই তিনি নালা বিধানসভা কেন্দ্রের মনোনয়ন পেয়েছেন।
যুক্তি ছিল মুসলিমদের পক্ষে, রায় গিয়েছে হিন্দুদের কাছে! অযোধ্যা নিয়ে ফের সরব একে গাঙ্গুলি
'মাওবাদী' তকমায় ১৭ জন 'নিরীহ' গ্রামবাসীর এনকাউন্টার! ছত্তিশগড়ে নয়া তদন্ত রিপোর্টে চাঞ্চল্য