বিধানসভায় শরিক নীতীশের সঙ্গে দরাদরি! বিহারে লোকসভা নির্বাচনের ফর্মুলায় লড়াই করতে চায় বিজেপি
বিহারে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে নিয়ে সেই রাজ্যের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। সেখানেই তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন, বিধানসভা নির্বাচনে আসন সংখ্যা নিয়ে নীতীশের জনতা দল
বিহারে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে নিয়ে সেই রাজ্যের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। সেখানেই তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন, বিধানসভা নির্বাচনে আসন সংখ্যা নিয়ে নীতীশের জনতা দল ইউনাইটেডের সঙ্গে দরাদরি করা হবে।
বিহারের ২ শরিকের থেকে এগিয়ে বিজেপি
বিহারে এনডিএ-র ২ শরিক জেডিইউ এবং লোক জনশক্তি পার্টির থেকে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। ফলে সামনের নির্বাচনের জন্য আগ্রাসী মনোভাব নিয়েই এগোচ্ছে তারা। তারই অঙ্গ হিসেবে নির্বাচনে আগের নির্বাচনের থেকে বেশি আসনের দাবি করতে চাইছে।
প্রচার শুরু করে দিয়েছে বিজেপি
বিহারে ইতিমধ্যেই প্রচার শুরু করে দিয়েছে বিজেপি। তবে তা করা হয়েছে ভার্চুয়াল মাধ্যমে। এরপর শনিবার বিহারের বিজেপি সাংসদদের সঙ্গে বৈঠক করেন জেপি নাড্ডা। সূত্রের খবর অনুযায়ী, শরিকদের সঙ্গে আসন সমঝোতা কোন পথে হতে পারে, তা নিয়েই দলের সাংসদদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন নাড্ডা।
লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির সঙ্গে দরাদরি করেছিলেন নীতীশ
গত
লোকসভা
নির্বাচনের
আগে
তৎকালীন
বিজেপি
সভাপতি
অমিত
শাহের
সঙ্গে
দরাদরি
করেছিলেন
বিহারের
মুখ্যমন্ত্রী
তথা
জেডিইউ
সুপ্রিমো
নীতীশ
কুমার।
দুদলই
১৭
টি
করে
আসনে
প্রতিদ্বন্দ্বিতা
করেছিল।
আর
ছটি
আসন
রাখা
হয়েছিল
এলজেপির
জন্য।
সেই
সময়
বিজেপি
মোদীর
জনপ্রিয়তায়
ভর
করে
বেড়ে
উঠতে
চাইলে,
নীতীশ
কুমার
তা
ঠেকিয়ে
দেন।
কিন্তু
এবার
লোকসভা
নির্বাচনের
ফর্মুলাই
সামনে
আনতে
চাইছে
বিজেপি।
এব্যাপারে
এক
বিজেপি
সাংসদ
বলেছেন,
আসন
সমঝোতা
নিয়ে
এখনও
কোনও
আলোচনা
শুরু
না
হলেও,
বিহারে
বিজেপি
আরও
বড়
ভূমিকা
নিতে
চায়।
বিহারে বিজেপি সব সময়ই সহযোগী
বিহারে বিজেপি সবসময়ই সহযোগীই থেকে গিয়েছে। সব থেকে বড় দল হয়ে উঠতে পারেনি। ২০১৩ সালে মোদীকে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী করা নিয়ে নীতীশ কুমার ১৭ বছরের সম্পর্ক ভেঙে বেরিয়ে গিয়েছিলেন। এরপর ফের ২০১৭ সালে বিজেপির সঙ্গে জোট গঠন করেন নীতীশ।