উপনির্বাচনে হারার ভয়ে কেসিআর-এর নাটক! টিআরএস বিধায়কদের লোভ দেখানোর অভিযোগ খারিজ করল বিজেপি
তেলেঙ্গানার শাসকদলের বিধায়কদের কেনার চেষ্টার সপক্ষে প্রমাণ পাওয়ার দাবি করল সেখানকার পুলিশ। এখটি খামার বাড়ি থেকে তিনজনকে আটক করা হয়েছে বলে দাবি পুলিশের। অন্যদিকে, তেলেঙ্গানার বিজেপি প্রধান ৪ টিআরএস বিধায়ককে কেনার চেষ
তেলেঙ্গানার শাসকদলের বিধায়কদের কেনার চেষ্টার সপক্ষে প্রমাণ পাওয়ার দাবি করল সেখানকার পুলিশ। এখটি খামার বাড়ি থেকে তিনজনকে আটক করা হয়েছে বলে দাবি পুলিশের। অন্যদিকে, তেলেঙ্গানার বিজেপি প্রধান ৪ টিআরএস বিধায়ককে কেনার চেষ্টার অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছেন। উপনির্বাচনে পরাজয় নিশ্চিত বুঝতে পেরে নাটকের স্ক্রিপ্ট তৈরি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
|
বর্তমান বিচারককে দিয়ে তদন্ত দাবি
তেলেঙ্গানার বিজেপি প্রধান দাবি করেছেন, বর্তমান এক বিচারককে দিয়ে পুরো নাটকের তদন্ত করানো হোক। বিজেপির তরফে তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীকে নিশানা করে বলা হয়েছে, তাঁর রাজনৈতিক কেরিয়ার কবরস্থানের পথে। মুনুগোদে আসনে পরাজয় নিশ্চিত বুঝতে পেরে মুখ্যমন্ত্রী মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিজেপি নেতা।
প্রাক্তন মন্ত্রীর নিশানায় মুখ্যমন্ত্রী
তেলেঙ্গানার প্রাক্তন মন্ত্রী ডিকে অরুণা তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাওকে ৩ নভেম্বর মুনুগোদে আসনের উপনির্বাচনে পরাজয়ের ভয়ে নাটকের স্ক্রিপ্ট তৈরি করেছেন বলে কটাক্ষ করেছেন। তিনি বলেছেন চার বিধায়ককে টাকা দেওয়ার যে অভিযোগ করা হয়েছে, তার পুরো গল্প এবং নির্দেশনায় রয়েছেন কেসিআর। এই চার বিধায়কের মধ্যে তিনজন কংগ্রেস ছেড়ে এসেছিলেন। অন্যদল ছেড়ে আসা নেতাদের দিয়েই পরিকল্পনা সাজিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন প্রাক্তন মন্ত্রী।
তিনজনকে আটক করার দাবি পুলিশের
অন্যদিকে
তেলেঙ্গানার
পুলিশ
দাবি
করেছে,
৪
টিআরএস
বিধায়ক
ডি
বালারাজু,
বি
হর্ষবর্ধন
রে়ড্ডি,
আর
কাঁথা
রাও
এবং
রোহিত
রেড্ডিকে
দল
ছাড়তে
লোভ
দেখানোর
অভিযোগে
তিনজনকে
আটক
করা
হয়েছে।
সংবাদ
মাধ্যমের
সঙ্গে
কথা
বলার
সময়
সাইবারাবাদের
পুলিশ
কমিশনার
স্টিফেন
রবীন্দ্র
বলেছেন,
এব্যাপারে
প্রাপ্য
তথ্যের
ভিত্তিতে
রঙ্গা
রেড্ডি
জেলার
তন্দুর
বিধায়ক
পাইলট
রোহিত
রেড্ডির
খামার
বাড়িতে
অভিযান
চালানো
হয়।
যে
তিনজনকে
আটক
করা
হয়েছে,
তাঁরা
হলেন,
হরিয়ানার
ফরিদাবাদের
পুরোহিত
রামচন্দ্র
ভারতী,
তিরুপতির
সিমহায়াজুলু
এবং
ব্যবসায়ী
নন্দকুমার।
এই
তিন
ব্যক্তির
রাজনৈতিক
যোগও
পুলিশ
খতিয়ে
দেখছে
বলে
জানিয়েছেন
তিনি।
এব্যাপারে
আইনগত
ব্যবস্থা
নেওয়া
হবে
বলেও
জানিয়েছেন
তিনি।
চার
বিধায়ককে
পরে
তেলেঙ্গানার
মুখ্যমন্ত্রী
বাসভবনে
নিয়ে
যাওয়া
হয়।
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী
চার
বিধায়কের
সঙ্গে
১০০
কোটি
টাকা
বেশি
মূল্যের
চুক্তি
হয়েছিল।
অন্য
একটি
সূত্র
বলছে
প্রত্যের
বিধায়ককে
৫০
কোটি
টাকা
করে
দেওয়ার
প্রস্তাব
দেওয়া
হয়েছিল।
বিজেপি ভয় পেয়েছে
সরকারি দলের বিধায়ক সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, ব্যাপারটি নতুন কিছু নয়। বিজেপি প্রত্যেকটি রাজ্যেই এটা করছে। সম্প্রতি তারা যা করেছে মহারাষ্ট্রে। তারা বিহার দিল্লি ও হিমাচল প্রদেশে এই ধরনের ঘটনা ঘটানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে। আসন্ন উপনির্বাচনে বিজেপির নয়, তাদের জয় নিশ্চিত বলে দাবি করেছেন ওই নেতা।
ভোটারদের মধ্যে নগদ অর্থ বিলির অভিযোগ! রাজ্যের শাসকদলের বিরুদ্ধে কমিশনে নালিশ বিজেপির