হুরিয়ত ছাড়ার পরেই কাশ্মীরে সন্ত্রাসের বাড়বাড়ন্ত নিয়ে গিলানিকে কাঠগড়ায় তুলল বিজেপি
হুরিয়ত ছাড়ার পরেই কাশ্মীরে সন্ত্রান্সের বাড়বাড়ন্ত নিয়ে গিলানিকে কাঠগড়ায় তুলল বিজেপি
অল
পার্টি
হুরিয়ত
কনফারেন্স
ত্যাগের
পরেই
কাশ্মীরে
ক্রমবর্ধমান
সন্ত্রাসের
জন্য
সৈয়দ
আলি
শাহ
গিলানিকে
কাঠগড়ায়
তুলল
বিজেপি।
কাশ্মীরকে
ক্রমাগত
সন্ত্রাসের
বাতাবরণ
তৈরির
পিছনেও
তার
হাত
ছিল
বলে
আক্রমণ
জানায়
বিজেপি।
একইসাথে
উপত্যকাকে
সহিংসতার
দিকে
ঠেলে
দেওয়ার
জন্য
এবং
হাজার
হাজার
কাশ্মীরি
যুবক
ও
পরিবারকে
ধ্বংস
করার
জন্য
গিলানি
একাই
দায়ী
ছিলেন
বলে
এদিন
তোপ
দাগেন
বিজেপির
সর্বভারতীয়
সভাপতি
রাম
মাধব।
এদিকে সোমবার একটি অডিয়ো বার্তায় অল পার্টি হুরিয়ত কনফারেন্স থেকে ইস্তফা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন সৈয়দ আলি শাহ গিলানি। জানিয়ে দেন, তিনি এখন থেকে হুরিয়তের সঙ্গে সব রকম দূরত্ব বজায় রেখে চলবেন। এদিকে ভূস্বর্গের বৃহত্তম বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন হুরিয়ত কনফারেন্স। বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদী দলের মিলিত সংগঠন রূপ নিজেদের কার্যক্রম চালাত এটি। এখানেই আজীবনের জন্য চেয়ারম্যান পদে ছিলেন ৯০ বছরের গিলানি।
তার হাত ধরেই ২০১০ পরবর্তী সময়ে নতুন ধারার প্রতিবাদের চল ওঠে উপত্যকায়। প্রতিবাদের মূল অস্ত্র হয়ে উঠতে শুরু করে পাথর ছোড়া। সেই সময় দীর্ঘদিন গৃহবন্দিও থেকেছেন গিলানি। এদিন সেই প্রসঙ্গের অবতারণা করেই তার বিরুদ্ধে তোপ দাগতে দেখা যায় বিজেপির সাধারণ সম্পাদক রাম মাধবকে। বর্তমানে জম্মু-কাশ্মীরের দায়িত্বেও রয়েছেন তিনি। এদিন গিলানির হুরিয়ত ছাড়া প্রসঙ্গে একটি টুইট বার্তায় প্রশ্ন করেন, “ তার হাত ধরেই জম্মু-কাশ্মীরের হাজার হাজার যুবক সন্ত্রাসের পথে এগিয়ে গেছে, অগুনতি পরিবার শেষ হয়ে গেছে। এখন কোনও কারণ দেখিয়ে হুরিয়ত ছাড়লেই কি অতীতের সমস্ত পাপের প্রায়শ্চিত্ত হয়ে যায়?”
মধ্যপ্রদেশে করোনা গ্রাসের মাঝেই বিজেপি সরকারের মন্ত্রিসভা সম্প্রসারণ! হঠকারিতার আড়ালে কোন রাজনৈতিক