চরমে রাজনৈতিক অস্থিরতা, আস্থা ভোটের দাবিতে কর্নাটক বিধানসভায় হট্টগোল বিজেপির
আস্থাভোটের দাবিতে তুমুল হট্টগোল কর্নাটক বিধানসভায়। স্পিকারের কাছে আস্থাভোটের দাবি জানিয়েছে বিজেপি।
আস্থাভোটের দাবিতে তুমুল হট্টগোল কর্নাটক বিধানসভায়। স্পিকারের কাছে আস্থাভোটের দাবি জানিয়েছে বিজেপি। গতকালই বিজেপি নেতা এবং কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পা কুমারস্বামীর পদত্যাগ দাবি করেছিলেন। তিনি রীতিমতো হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, হয় আস্থাভোটে সংখ্যা গরিষ্ঠতা প্রমাণ করুন কুমারস্বামী নয়, পদত্যাগ করুন।
যদিও কুমারস্বামী আগেই বলেছিলেন তিনি আস্থাভোটের জন্য প্রস্তুত রয়েছেন। কিন্তু সোমবারের যে পরিস্থিতি তাতে সংকট আরও বেড়েছে বই কমেনি। কংগ্রেসের যে বিদ্রোহী বিধায়ক এমটিবি নাগরাজ আশা জাগিয়েছিলেন, সেটাও অন্ধকারে। কারণ গতকালই পদত্যাগ পত্র ফিরিয়ে দেওয়ার কথা বলে আবার বিদ্রোহী বিধায়কদের কাছে ফরে গিয়েছেন তিনি। বরফ যে গলার নয় সেকথা বুঝতে পারছেন কংগ্রেসও। বিজেপির ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনেও বিদ্রোহী বিধায়কদের মধ্যে ভাঙন ধরাতে পারছে না কংগ্রেস।
[আরও পড়ুন:হাসপাতাল থেকেই ম্যাজিক! অনুব্রত গড়ে পঞ্চায়েত পুনর্দখল, শয়ে শয়ে কর্মী ফের তৃণমূলে]
এই পরিস্থিতিতে সোমবার যে কর্নাটক বিধানসভা উত্তাল হবে তা আগে থেকেই জানা ছিল। ইতিমধ্যেই বিধানসভার পথে রওনা হয়েছেন বিদ্রোহী কংগ্রেস বিধায়করা। এবার স্পিকার কী করেন সেটাই দেখার। তারণ তিনিই একমাত্র আস্থাভোটের প্রস্তাব পাস করানোর ক্ষমতা রাখেন। যদিও এখনও ১৬ জন বিদ্রোহী বিধায়কের পদত্যাগ পত্র গ্রহন করেননি স্পিকার। এই নিয়ে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন বিদ্রোহী বিধায়করা। তাতে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে।
[আরও পড়ুন:তৃণমূল থেকে আসা নেতারা কেন বিজেপি ছাড়ছেন! পর্দা ফাঁস করলেন দিলীপ ]