অসমে দ্বিতীয়বার সরকার গড়তে চলেছে বিজেপি, যদিও শরিকদের হাত ধরে, সিএএ নিয়ে কী হবে পদক্ষেপ
অসমে দ্বিতীয়বার সরকার গড়তে চলেছে বিজেপি, যদিও শরিকদের হাত ধরে,সিএএ নিয়ে কী হবে পদক্ষেপ
অসমে কমেছে ফের সরকার গড়তে চলেছে বিজেপি। তবে শরিকদের হাত ধরে। তবে এবার ভোটের ব্যবধানঅনেকটাই কমে গিয়েছে বিজেপির। কান ঘেষে বেরিয়ে যাওয়া যাকে বলে। তাই আগে থেকেই সিএএ কার্যকর করা নিয়ে বেশি সতর্ক বিজেপি। নাগরিকত্ব আইন কার্যকর করা নিয়ে একেবারে মুেখ কুলুপ এঁটেছে বিজেপি। এখন প্রথম কাজ জনকল্যাণ মূলক প্রকল্প কার্যকর করা।
অসমে বিজেপির জয়
এই নিয়ে অসমে দ্বিতীয়বার সরকার গড়তে চলেছে বিজেপি। ৭৫টি আসন পেয়েছে বিজেপি। কংগ্রেস পেয়েেছ ৫০টি আসন। কাজেই শরিকদের নিেয় সরকার গড়তে হচ্ছে তাদের। যাকে বলে কানের পাশ দিয়ে জয় বেরিয়ে গিয়েছে বিজেপির। তারা যে খুব একটা সুবিধা জনক অবস্থানে আর নেই সেটা দলবুঝতে পেরেছে।সেকারণে দ্বিতীয়বার সরকার গঠনের সুযোগ পেলেও সন্তর্পণে পা ফেলছে বিজেপি।
সিএএ নিয়ে চুপ
সিএএ নিয়ে প্রথম আন্দোলন মাথা চারা দিয়েছিল অসমে। আন্দোলনে তোলপাড় হয়েছিল গোটা রাজ্যে। সেইআঁচ ছড়িয়ে পড়েছিল গোটা দেশে। তাই এবার প্রথম থেকেই সিএএ নিয়ে মুখে কুলপ এঁটেছিল বিজেপি। প্রচারে একটি বারের জন্য সিএএ নিয়ে কোনও কথা তাঁরা বলেননি। উল্টে বেশি করে জনকল্যাণ মূলক প্রকল্প নিয়েই প্রচারে বেশি সরব হয়েছিল বিজেপি। তাসিএএ নিয়ে প্রথম আন্দোলন মাথা চারা দিয়েছিল অসমে। আন্দোলনে তোলপাড় হয়েছিল গোটা রাজ্যে। সেইআঁচ ছড়িয়ে পড়েছিল গোটা দেশে। তাই এবার প্রথম থেকেই সিএএ নিয়ে মুখে কুলপ এঁটেছিল বিজেপি। প্রচারে একটি বারের জন্য সিএএ নিয়ে কোনও কথা তাঁরা বলেননি। উল্টে বেশি করে জনকল্যাণ মূলক প্রকল্প নিয়েই প্রচারে বেশি সরব হয়েছিল বিজেপি। তার সঙ্গে কংগ্রেসকে আক্রমণে বিদ্ধ করেছিল তারা। র সঙ্গে কংগ্রেসকে আক্রমণে বিদ্ধ করেছিল তারা।
২০১৯-এর ফল ধরে রাখতে পারল না বিজেপি, দুইবঙ্গে দুই জনগোষ্ঠী মান বাঁচাল গেরুয়া শিবিরের
সিএএ-তে প্রভাব পড়েনি
যদিও অসম িবজেপির পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে সিএএ তাঁদের ভোট ব্যাঙ্কে কোনও প্রভাব ফেলেনি। যদিও অসমে নির্বাচনী ইস্তেহার প্রকাশ করে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা বলেছিলেন,সিএএ সংসদে পাশ হয়েছে সেটা কার্যকর হতে এখনও অনেক দেরি রয়েছে। কোনও ভাবেই সিএএ নিয়ে কথা বলতে চায়নি বিজেপি। অন্যদিকে কংগ্রেস কিন্তু বারবারই প্রচারে সিএএ প্রসঙ্গ টেনে এনে সেটা জাগিয়ে রাখার চেষ্টা করেছে।
জনকল্যাণ মূলক কাজই ফোকাসে
বিজেপি প্রচারে বারবার জনকল্যাণ মূলক কর্মসূচির উপরেই জোর দিয়েছিল। বিজেপির ইস্তেহারেও সেইসব প্রকল্পের কথা বারবার উল্লেখ করা হয়েছে। এদিকে কংগ্রেস কিন্তু অসমে মুসলিম ভোটের সিংহভাগ দখলে রেখেছে। তার অন্যতম কারণ এনআরসি আর সিএএ। মেরুকরণের রাজনীতিতে বিজেপি জিতেছে এমনই দাবিকরেছে কংগ্রেস।