নেতা নেই, নীতি নেই বিরোধীদের,‘অজেয় মোদী’মন্ত্রে নতুন ভারত গড়ার ডাক বিজেপির
বিরোধীদের নীতি নেই, নেই নেতাও, তাহলে জিতবে কী করে! তাই ২০১৪-র পর ২০১৯-এও মোদীর জয় স্রেফ সময়ের অপেক্ষা বলে মনে করছে বিজেপি নেতৃত্ব।
বিরোধীদের নেতা নেই, নীতি নেই, নেই রণনীতিও, তাহলে জিতবে কী করে! তাই ২০১৪-র পর ২০১৯-এও মোদীর জয় স্রেফ সময়ের অপেক্ষা বলে মনে করছে বিজেপি নেতৃত্ব। জাতীয় কর্মসমিতির বৈঠকের পর তাই নরেন্দ্র মোদীকে 'অজেয়' হিসেবে তুলে ধরেই নতুন ভারত গড়ার ডাক দিলেন মোদীর ক্যাবিনেট মন্ত্রী প্রকাশ জাভরেকর।
তিনি বলেন, ২০২২ সালে দেশবাসীকে এক নতুন ভারত উপহার দেবে বিজেপি। আমাদের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে যে উদ্যম, একাগ্রতা রয়েছে, যে দূরদৃষ্টি ও আবেগ রয়েছে, তাতে আমাদের লক্ষ্যপূরণ হবেই হবে। তাঁরা ২০১৯-এর জয় দেখতে পাচ্ছেন। তাঁদের ফিরে আসা আরও নিশ্চিত করেছেন বিরোধীরাই।
[আরও পড়ুন:ফিরল 'ঝালমুড়ি রাজনীতি'র তত্ত্ব, অজ্ঞতার দাসত্ব ছাড়ার বার্তায় কী ইঙ্গিত বাবুলের]
তাঁরা ব্যাখ্যা, বিরোধীরা ছন্নছাড়া। ওদের কোনও নীতি নেই, নেই কোনও নেতাও। ওদের একটাই উদ্দেশ্য মোদীকে থামানো। ওই উদ্দেশ্য দিয়ে দেশ-জয় করা যায় না। বিগত চার বছর ধরে আমাদের নেতা নরেন্দ্র মোদী ৭০ শতাংশ জনপ্রিয়তা ধরে রেখেছেন। তাঁর সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে দেশের মানুষের। তাঁকে হারায় কার সাধ্যি!
[আরও পড়ুন: এক হয়েছে 'রাজা-রানি-বাদশা'! সিনেমার নাম নিয়ে বিরোধীদের নিশানা লকেটের ]
এরপরই তিনি দেশের সাফল্যের কথা তুলে ধরেন কাশ্মীর, ত্রিপুরা ও মেঘালয় প্রভৃতি এলাকায় সেনার সাফল্যের কথা তুলে ধরেন তিনি। সেইসঙ্গে মোদী সরকারের শিক্ষামন্ত্রী সংযোজন, বর্তমানে ১৯ রাজ্যে ক্ষমতায় বিজেপি। ১৫০০-রও বেশি বিধায়ক রয়েছেন আমাদের। রয়েছেন ৩৫০ জন সাংসদ। ফলে ২০১৯-এ আমাদের ঠেকানোর ক্ষমতা কারও নেই। কংগ্রেস মানুষের থেকে দূরে সরে গিয়েছে। ফলে তাঁদের জয় হবেই হবে। ২০১৯-এর লোকসভায় দিল্লির মসনদ দখল করা স্রেফ সময়ের অপেক্ষা।
[আরও পড়ুন: মমতা ঝোলেও আছেন, অম্বলেও আছেন! তৃণমূলের বিরুদ্ধে স্ব-বিরোধিতার নালিশ অধীরের]