সময়ের আগেই ধর্ষণে সাজাপ্রাপ্তদের মুক্তি! সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ বিলকিস বানোর
সুপ্রিম কোর্টে বিলকিস বানো। ২০০২ সালে গোধরা দাঙ্গার সময় তাঁকে গণধর্ষণের ঘটনা এবং পরিবারের সদস্যদের হত্যায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত ১১ আসামীর সময়ের আগেই মুক্তি দেওয়ার ঘটনাকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছ
সুপ্রিম কোর্টে বিলকিস বানো। ২০০২ সালে গোধরা দাঙ্গার সময় তাঁকে গণধর্ষণের ঘটনা এবং পরিবারের সদস্যদের হত্যায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত ১১ আসামীর সময়ের আগেই মুক্তি দেওয়ার ঘটনাকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছেন বিলকিস বানো। সময়ের আগে সাজাপ্রাপ্তদের মুক্তিকে চ্যালেঞ্জ করে তিনি রিট পিটিশন দাখিল করেছেন।
সুপ্রিম কোর্টের আগেকার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ
এদিন বিলকিস বানো সুপ্রিম কোর্টের মে মাসের আদেশকে চ্যালেঞ্জ করেছেন। গত মে মাসে সুপ্রিম কোর্ট গুজরাত সরকারকে রেমিশন পলিসির অধীনে ধর্ষণে সাজাপ্রাপ্তদের মুক্তির অনুমতি দিয়েছিল। তিনি ১১ জন ধর্ষণে সাজাপ্রাপ্তকে সময়ের আগে মুক্তির নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে রিট পিটিশন দাখিল করেছেন সর্বোচ্চ আদালত। আবেদনে বলা হয়েছে, ১১ জন দোষী কারাগার থেকে মুক্তি পেতে পারে না।
বিবেচনায় প্রধান বিচারপতি
প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের সামনে এদিন বিষয়টির তালিকাভুক্তির উল্লেখ করা হয়েছিল। তিনি জানিয়েছেন, উভয়পক্ষের আবেদন একসঙ্গে শোনা য।াবে কিনা কিংবা একই বেঞ্চের সামনে শুনানি করা যাবে কিনা, তা তিনি পরীক্ষা করে দেখছেন।
গুজরাত সরকারের ক্ষমানীতির অধীনে মুক্তি
প্রসঙ্গত গুজরাত সরকার তাদের ক্ষমা নীতির অধীনে সাজাপ্রাপ্তদের মুক্তির অনুমতি দেওয়ার পরেই সাজাপ্রাপ্ত ১১ জনকে ১৫ অগাস্ট গোধরার সাব জেল থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। এই সাজাপ্রাপ্তরা গত ১৫ বছরের বেশি সময় জেলে কাটিয়েছেন।
ধর্ষণ মামলা ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
২০০২
সালে
গোধরায়
দাঙ্গার
সময়
গণধর্ষণের
শিকার
হন
বিলকিস
বানো।
সেই
সময়
বিলকিস
বানোর
বয়স
ছিল
২১
বছর।
সেই
সময়
তিনি
পাঁচ
মাসের
গর্ভবতী
ছিলেন।
সেই
সময়
হামলায়
পরিবারের
যে
সাত
সদস্যের
মৃত্যু
হয়,
তার
মধ্যে
বিলকিস
বানোর
তিন
বছরের
মেয়েও
ছিল।
এই
ঘটনায়
গত
২০০৮
সালের
২১
জানুয়ারি
মুম্বইয়ের
বিশেষ
আদালত
১১
জনকে
দোষী
সাব্যস্ত
করে
কারাদণ্ডে
দণ্ডিত
করে।
পরে
বোম্বেই
হাইকোর্ট
ও
সুপ্রিম
কোর্টও
তাদের
দোষী
সাব্যস্ত
করে।
মহারাষ্ট্র-কর্নাটক সীমান্ত সমস্যা! প্রভাব ফেলতে পারে বিজেপির বিধানসভা নির্বাচনের ফলে